পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশের বন্যা কবলিত এলকাসমূহে ডায়রিয়া, সাপের কামড়,পানিতে ডুবা ও আঘাতজনিত নানা করণে ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। মৃতদের মধ্যে সিলেট বিভাগে ১৮ জন ও ময়মনসিংহ বিভাগে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে অধিদফতরের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় থেকে ২৩ জনের মৃত্যুর কথা জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ জুন ) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বন্যায় ৪ বিভাগে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে ২ হাজার ৯৩৪ জন আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ জুন থেকে ২০ জুনের পর্যন্ত ডায়রিয়ায় ২ হাজার ১৭৯ জন, আরটিআইতে ৮৭ জন, বজ্রপাতে ১৩ জন, সর্প দংশনে ৪, পানিতে ডুবে ১৯ জন, চর্মরোগে ১৪০ জন, চোখের প্রদাহতে ৪৬ জন, আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ২৫ ও অন্যান্য সমস্যায় আক্রান্ত ৪৪২ জন রয়েছেন। এসবে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সিলেট বিভাগে ১৮ জন ও ময়মনসিংহে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে ৩১৫ জন, আরটিআইতে ১১ জন, সাপের কামড়ে ৩, পানিতে ডুবে ৩ জন, চর্মরোগে ২২ জন, চোখের প্রদাহ ১৮ ও অন্যান্য আঘাত প্রাপ্ত ১০ জন চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন।
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদফতর সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় মোট ২৩ জনের মৃত্যুর কথা জানিয়েছেন। এর মধ্যে সিলেটে ১৪ জন, মৌলভীবাজারে তিনজন ও সুনামগঞ্জে ছয়জন রয়েছেন।
অধিফতরের পরিচালক হিমাংশু লাল রায় এই তথ্য জানিয়ে বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারা যাওয়াদের মধ্যে সিলেটে টিলা ধসে একজন, বন্যার পানিতে বিদ্যুতের ছেঁড়া তারে স্পৃষ্ট হয়ে দুইজন এবং নৌকাডুবিতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া সুনামগঞ্জ জেলায় বজ্রপাতে তিনজন ও বন্যার পানিতে ডুবে তিনজন এবং মৌলভীবাজারে সাপের কামড়ে এক কিশোর, টিলা ধসে একজন এবং বন্যার পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।