নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্থগিত থাকা বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগ (বিপিএল) ফের মাঠে গড়ানোর চব্বিশ ঘন্টা আগে খেলা পরিচালনাকারী রেফারিদের ম্যাচ সম্মানীসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পুনঃনির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। এর আগে রেফারিরা হুমকি দিয়েছিলেন সম্মানীসহ তাদের অন্যান্য দাবিদাওয়া পূরণ না হলে বিপিএলের খেলা পরিচালনা করবেন না তারা। এমন অবস্থায় বিদ্রোহ ঠেকাতেই সোমবার সভা করে রেফারিদের সম্মানী ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ালো বাফুফে। রেফারিদের ম্যাচ বর্জনের ঘোষণার পর গত ১৪ জুন বাফুফের রেফারিজ কমিটি ও রেফারিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের নিয়ে সভা করে রেফারিদের সম্মানী নির্ধারণ করেছিল দেশের ফুটবলের অভিভাবক সংস্থাটি। কিন্তু বাফুফের সিদ্ধান্ত মনমত না হওয়ায় তা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন রেফারিরা। সোমবারের সভায় রেফারিদের সম্মানী ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সম্মানজনকভাবে বাড়িয়েছে বাফুফে। বর্তমানে বিপিএলের খেলা পরিচালনা করলে ম্যাচ প্রতি একজন রেফারি সম্মানী পান ২৪০০ টাকা। এখন তা বাড়িয়ে ৪০০০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সহকারী রেফারিরা পান ২২০০ টাকা। সেটা বাড়িয়ে ৩৮০০ টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। চতুর্থ রেফারিদের সম্মানী ১৮০০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫০০ টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে।
আগে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের (বিসিএল) রেফারিরা সম্মানী পেতেন ১৮০০ টাকা, এখন এই অংক বেড়ে ৩০০০ টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিসিএলের সহকারী রেফারিদের ১৫০০ থেকে বাড়িয়ে ২৮০০ টাকা এবং চতুর্থ রেফারির সম্মানী ১২০০ থেকে বাড়িয়ে ২৫০০ টাকা করা হয়েছে। রেফারি, সহকারী রেফারি ও চতুর্থ রেফারিদের জন্য তিন ধরনের ভ্রমণভাতা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ডিএসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি করে নতুন প্রস্তাবনা দিয়েছে বাফুফে। জানা গেছে, বাফুফের নতুন সিদ্ধান্তে খুশি হয়েছেন রেফারিরা। ফলে আশা করা যাচ্ছে বিদ্রোহ ভেঙে মঙ্গলবার থেকেই তারা মাঠে ফিরবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।