গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
মোবাইল ফোনের সেবা নিয়ে গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া জানতে গণশুনানির আয়োজন করে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি)। বিটিআরসির ওই গণশুনানিকে মোবাইল ফোন অপারেটররা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে বলে মনে করছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। গতকাল (বুধবার) সংগঠনটির এক বিবৃতিতে সভাপতি মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, বিটিআরসি যে গণশুনানির আয়োজন করে তা অত্যন্ত বিশৃঙ্খল অবস্থায় অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যেমনÑ বিইআরসি ও বিআরটিএ, জ¦ালানি মন্ত্রণালয়, বিআইডব্লিউটিএ যখন গণশুনানি অনুষ্ঠিত করে তখন এই গণশুনানিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি বা কর্মকর্তা উপস্থিত থেকে প্রশ্নের উত্তর বা শুনানিতে অংশ নিয়ে থাকে। কিন্তু বিটিআরসির গণশুনানিতে একমাত্র বিটিআরসির কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া আর কোনো অপারেটরদের প্রতিনিধি বা কর্মকর্তা বা সংশ্লিষ্ট খাতে কোনো প্রতিনিধিই উপস্থিত থাকেনি, যা নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরাও ওই গণশুনানিতে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। মুঠোফোনের গ্রাহকদের সেবা প্রদানের সাথে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানই জড়িত। যেমনÑ আইজিডব্লিউ, এনটিটিএন, বিটিএস অপারেটর, হ্যান্ডসেট আমদানিকারক ও এক্সেসরিজ আমদানিকারক এবং ইন্টারনেট প্রোভাইডাররাও জড়িত। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় বিটিআরসির এই প্রথম গণশুনানির অভিজ্ঞতা খুবই বেদনাদায়ক। গ্রাহকরা তাদের অভিযোগ একতরফাভাবে বললেও সংশ্লিষ্ট খাতের প্রতিনিধি না থাকায় এর কোনো সুরাহা গ্রাহকরা তাৎক্ষণিকভাবে পায়নি। যদিও বিটিআরসি বলেছে, দুই-তিন মাসের মধ্যে এসব সমস্যার সমাধান করবে। কিন্তু আমরা অত্যন্ত উদ্বেগের সাথে বলতে চাই, সংশ্লিষ্ট খাতের অপারেটররা এই গণশুনানিকে যেভাবে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।
সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এসব অপারেটরের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংগঠনটির পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।