Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সিলেট থেকে নেপালের শিক্ষার্থী নিখোঁজ

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৩ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সিলেট অফিস : সিলেটের নর্থ ইস্ট মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস ৫ম বর্ষের নেপালী শিক্ষার্থী সাওগত গেওয়ালি (২৬) ১২ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। এ তথ্য জানিয়েছেন দক্ষিণ সুরমা থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি জানান, গত ৯ নভেম্বর দুপুরের দিকে কাউকে কিছু না বলে ছাত্রাবাস থেকে চলে যান নেপাল কাইনালি টিকারপুর-৯ এর রামপ্রসাদের ছেলে সাওগত গেওয়ালি। নিখোঁজের ঘটনায় নর্থ ইস্ট মেডিক্যাল কলেজের সিকিউরিটি ইনচার্জ আব্দুল আহাদ বাদী হয়ে ১৫ নভেম্বর থানায় সাধারণ ডায়রি করেন। সাওগত গেওয়ালির পরিবার কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে, সাওগতের কাছে বাংলাদেশী টাকাসহ ৩০-৩৫ হাজার ভারতীয় রুপি রয়েছে। পুলিশ নিখোঁজ মেডিক্যাল কলেজ শিক্ষার্থী সাওগত গেওয়ালির ডিজিটাল পাসপোর্ট আর মোবাইল ফোন ট্র্যাক করে তার অবস্থান জানার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সাওগত নেপালে যায়নি বলে তার নেপালি সহপাঠী বিশাল শর্মাকে জানিয়েছেন সাওগতের বাবা রামপ্রসাদ।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ৯ নভেম্বর সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দর হয়ে সে ঢাকায় চলে যায়। এদিকে, ওই দিন সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে করে তিনি ভারতের কলকাতায় চলে যান বলে ইমিগ্রেশন পুলিশ জানান। এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন পুলিশ সোমবার সন্ধ্যায় কাগজপত্র দিয়েছেন।
জিডি সূত্রে জানা যায়, গত ১০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় হোস্টেল সুপার দক্ষিণ সুরমাস্থ নর্থ মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রাবাসে পরিদর্শনে যান। ছাত্রাবাসের রূপসা ভবনের একটি কক্ষে সে একা থাকত। বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বর্ষের অপর নেপালি শিক্ষার্থী বিশাল জানান, নিখোঁজ সাওগত গেওয়ালির ঘনিষ্ঠ বন্ধু অতুল বর্ধন গত মে মাসে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে নেপাল চলে যায়। তারা দু’জনই ছাত্রাবাসের একই কক্ষে থাকতেন। অতুল নেপালে চলে যাওয়ার পর সাওগত গেওয়ালি ইয়ার ড্রপসহ নানাবিধ কারণে বিষন্নতায় ভুগছিলের। সাওগতের বাবা ১৫ নভেম্বর সকালে আমার ব্যবহৃত মোবাইলে ফোন করে জানান, তিনি নেপালেও যাননি।

সিলেট থেকে নেপালের শিক্ষার্থী নিখোঁজ
সিলেট অফিস : সিলেটের নর্থ ইস্ট মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস ৫ম বর্ষের নেপালী শিক্ষার্থী সাওগত গেওয়ালি (২৬) ১২ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। এ তথ্য জানিয়েছেন দক্ষিণ সুরমা থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি জানান, গত ৯ নভেম্বর দুপুরের দিকে কাউকে কিছু না বলে ছাত্রাবাস থেকে চলে যান নেপাল কাইনালি টিকারপুর-৯ এর রামপ্রসাদের ছেলে সাওগত গেওয়ালি। নিখোঁজের ঘটনায় নর্থ ইস্ট মেডিক্যাল কলেজের সিকিউরিটি ইনচার্জ আব্দুল আহাদ বাদী হয়ে ১৫ নভেম্বর থানায় সাধারণ ডায়রি করেন। সাওগত গেওয়ালির পরিবার কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছে, সাওগতের কাছে বাংলাদেশী টাকাসহ ৩০-৩৫ হাজার ভারতীয় রুপি রয়েছে। পুলিশ নিখোঁজ মেডিক্যাল কলেজ শিক্ষার্থী সাওগত গেওয়ালির ডিজিটাল পাসপোর্ট আর মোবাইল ফোন ট্র্যাক করে তার অবস্থান জানার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সাওগত নেপালে যায়নি বলে তার নেপালি সহপাঠী বিশাল শর্মাকে জানিয়েছেন সাওগতের বাবা রামপ্রসাদ।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানার সহকারী পুলিশ কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ৯ নভেম্বর সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দর হয়ে সে ঢাকায় চলে যায়। এদিকে, ওই দিন সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে করে তিনি ভারতের কলকাতায় চলে যান বলে ইমিগ্রেশন পুলিশ জানান। এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন পুলিশ সোমবার সন্ধ্যায় কাগজপত্র দিয়েছেন।
জিডি সূত্রে জানা যায়, গত ১০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় হোস্টেল সুপার দক্ষিণ সুরমাস্থ নর্থ মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রাবাসে পরিদর্শনে যান। ছাত্রাবাসের রূপসা ভবনের একটি কক্ষে সে একা থাকত। বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বর্ষের অপর নেপালি শিক্ষার্থী বিশাল জানান, নিখোঁজ সাওগত গেওয়ালির ঘনিষ্ঠ বন্ধু অতুল বর্ধন গত মে মাসে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে নেপাল চলে যায়। তারা দু’জনই ছাত্রাবাসের একই কক্ষে থাকতেন। অতুল নেপালে চলে যাওয়ার পর সাওগত গেওয়ালি ইয়ার ড্রপসহ নানাবিধ কারণে বিষন্নতায় ভুগছিলের। সাওগতের বাবা ১৫ নভেম্বর সকালে আমার ব্যবহৃত মোবাইলে ফোন করে জানান, তিনি নেপালেও যাননি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ