নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
গত আসরে ব্যালন ডি’অর জয়ের লড়াইয়ে ছিলেন না মোহামদ সালাহ। ছিলেন সাত নম্বরে। হতাশার সেই অধ্যায় পেছনে ফেলে এবার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। আফ্রিকা থেকে এখনও পর্যন্ত কেবল একজনই পেয়েছেন এই স্বীকৃতি। এবার সেখানে নিজের নাম দেখতে চান লিভারপুলের ফরোয়ার্ড।
সদ্য সমাপ্ত মৌসুমে যেভাবে খেলেছেন সালাহ, তাতে আশা তিনি করতেই পারেন। দুটি শিরোপা জিতেছে এবার লিভারপুল, লিগ কাপ ও এফএ কাপ। এছাড়াও মৌসুমের শেষ পর্যন্ত তারা ছিল প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগের লড়াইয়ে। তাদের এই পথচলায় বড় ভূমিকা ছিল সালাহর।
লিগে ২৩ গোল করে টটেনহ্যাম হটস্পারের সন হিউং-মিনের সঙ্গে তিনি ছিলেন যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫১ ম্যাচে ৩১টি গোল করার পাশাপাশি সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ১৬টি গোল।
সালাহ দারুণ খেললেও মৌসুম জুড়ে অসাধারণ খেলে লড়াইয়ে দৃশ্যত এগিয়ে করিম বেনজেমা। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৪ গোল করা রিয়াল মাদ্রিদের ফরাসি ফরোয়ার্ডের হাতে ব্যালন ডি’অর নিশ্চিতভাবেই দেখতে পাচ্ছেন অনেকেই। সেই দলে আছেন রেকর্ড সংখ্যকবার এই খেতাব জয়ী লিওনেল মেসিও।
লিগের পর চ্যাম্পিয়ন লিগে লিভারপুলকে স্বপ্নভঙ্গের যন্ত্রণায় পুড়তে হয় ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের কাছে হেরে। ওই ম্যাচটিকে অনেকে ধরে নিচ্ছিলেন বেনজেমা ও সালাহর মধ্যে ব্যালন ডি’অর জয়ের লড়াইয়ে এগিয়ে যাওয়ার ধাপ হিসেবেও।
লেকিপেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সালাহ বললেন, গতবারের হতাশা ভুলে এবার নিজেকে সর্বোচ্চ সাফল্যের মঞ্চে দেখার আশা তার। তবে হাল ছাড়বেন না তিনি এবার হারলেও। “জর্জ উইয়াহর সঙ্গী হতে চাই আমি, যিনি একমাত্র আফ্রিকান (ব্যালন ডি’অর জয়ী)। এটা সত্যি যে, গতবারের অবস্থান (সপ্তম) দেখে আমি বিস্মিত হয়েছিলাম। এই বছর রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে হারটা আমাকে পিছিয়ে দিচ্ছে বটে, তবে ফাইনালে আমি ভালো খেলেছি।”
“মাসের পর মাস ধরে আমি যা অর্জন করেছি, তা নিশ্চয়ই মুছে দেবে না এটি (ফাইনালের হার)। ভোটের জন্য অপেক্ষা করা যাক। ২০২২ সালেও যদি ব্যালন ডি’অর না জিতি, তাহলে সম্ভব সবকিছুই করব যেস পরেরবার জিততে পারি।”
এবারের ব্যালন ডি'অর জয়ীর নাম ঘোষণা করার কথা রয়েছে আগামী অক্টোবরে। সালাহ-বেনজেমাদের সঙ্গে লড়াইয়ে থাকবেন বায়ার্ন মিউনিখ ফরোয়ার্ড রবের্ত লেভানদোভস্কিও। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগ মিলিয়ে এই মৌসুমে সর্বোচ্চ (৫০টি) গোল করেছেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।