পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীতে বিভিন্ন সড়কে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে আবারও সৃষ্টি হয়েছে তীব্র যানজট। যানজটের কারণে অফিসগামী লোকজনকে পড়তে হয়েছে চরম দুর্ভোগে। বিভিন্ন সড়কে সকালে অফিস সময়ে দেখা যায় বেশি যাত্রবাহী গাড়ির চাপ। তবে দুপুরের সময় কোন কোন সড়কে গাড়ির চাপ কম ছিলো। তবে তীব্র গরম ও যানজটে নগরবাসীকে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
এছাড়ও বেতন বৃদ্ধির দাবিতে মিরপুরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন পোশাক শ্রমিকরা। গতকাল রোববার সকাল থেকে মিরপুর ১০, ১১, ১৩ ও ১৪ নম্বর সড়কে বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকরা। এ সময় তারা সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। এতে ভোগান্তিতে পড়েন অফিস ও স্কুলগামীরা। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা সড়কে কয়েকটি গাড়িও ভাঙচুর করেন।
নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক ছাড়াও অলিগলিতেও দেখা দিয়েছে তীব্র যানজট। ঘণ্টার পর ঘণ্টা মানুষকে থাকতে হচ্ছে রাস্তায়। ঢাকা থেকে যাত্রাবাড়ি হয়ে নারায়ণগঞ্জ ও কুমিল্লাগামী গণপরিবহনকে পড়তে হচ্ছে যানজটে। গাজীপুর, টঙ্গী যেতেও মানুষকে পড়তে হয় অসহনীয় যানজটে। বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরগামী পরিবহনগুলোকে টঙ্গী স্টেশন রোড এলাকায় আটকে থাকতে হয় দীর্ঘ সময়। গতকাল রোববার রাজধানীর রামপুরা, বাড্ডা, কুড়িল, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, বাংলামোটর, কাওরান বাজার, পল্টন মোড়, মতিঝিল, গুলিস্তান, পান্থপথ, ফার্মগেট, আগারগাঁও, মহাখালী, বনানী, রমনা ও আশপাশের এলাকার সড়কগুলোতে দেখা যায় যানবাহনের দীর্ঘ সারি।
মিরপুরে শ্রমিকদের সড়কে অবস্থানের কারণে ওইসব এলাকা দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখায় বিকল্প সড়ক দিয়ে যান চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে কিছুটা হলেও যানজট তৈরি হয়েছে, রাস্তায় বের হওয়া মানুষজন দুর্ভোগেও পড়েছেন বলেছেন ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তারা।
বাসযাত্রীরা বলেন, রাস্তায় অবৈধ পার্কিং, ফুটপাথ দখল, রাস্তার পাশে অস্থায়ী কাঁচাবাজার, ট্রাফিক সিগন্যাল নামানাসহ নানা কারণে যানজট বেশি হয়। রাস্তায় যেখানে সেখানে গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে বাস ও ট্রাক। প্রায় সব এলাকায়ই রাস্তার ওপর গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়। বিমানবন্দর এলাকার বাসিন্দা গোলাম আশেক বলেন, তার অফিস মতিঝিল এলাকার দিলকুশায়। প্রতিদিন তাকে যানজটে পড়ে থেকে আশকোনা থেকে আসতে হয়। এতে প্রায় ৩ ঘণ্টা সময় লাগে। আর সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসের দিন সময় একটু বেশি লাগে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।