নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ফুটবলকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিদায় জানালেন আর্জেন্টিনার সাবেক ফুটবলার কার্লোস তেভেজ। দারুণ প্রতিভাবান হওয়া স্বত্তেও নানা বিতর্কের কারণে কখনোই মাঠে সামর্থ্যের সবুটুকু দিতে পারেননি তিনি। ২০২১ সালে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তেভেজের বাবা। বাবাকে হারানোর পর মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তেভেজ।
বাবা হারানোর ধাক্কাটা সামলাতে পারেননি তিনি। তেভেজের বাবা সেগুনদো রাইমনুদো ছিলেন ছেলের এক নম্বর ফ্যান। এক নম্বর ফ্যানকে ছাড়া ফুটবল খেলা সম্ভব নয় জানিয়ে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তেভেজ। অবসরের ঘোষণায় তেভেজ বলেন, "আমি অবসর নিয়েছি, এটা নিশ্চিত। আমার কাছে যুক্তরাষ্ট্র সহ একাধিক প্রস্তাব ছিল (খেলার)। কিন্তু আমি সবই ফিরিয়ে দিয়েছি। গত বছর খেলা চালিয়ে যাওয়া আমার জন্য কষ্টের ছিল কিন্তু আমার বৃদ্ধ বাবাকে দেখতে পারতাম (যখন বেঁচে ছিলেন)। আমি অবসর নিয়েছি কারণ, আমি আমার এক নম্বর সমর্থককে (তেভেজের বাবা) হারিয়েছি।"
ক্যারিয়ারে তিনটি দেশের সাতটি ক্লাবে খেলেছেন তেভেজ। বাকি ছিল যুক্তরাষ্ট্র, যদিও সেখান থেকেও প্রস্তাব পেয়েছিলেন কিন্তু তাদের ফিরিয়ে দিয়েছেন তিনি। ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে ম্যানচেস্টার সিটি, জুভেন্টাস, ওয়েস্ট হাম, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মতো ক্লাবের হয়ে খেলেছেন ৩৮ বছর বয়সী তেভেজ।
ক্যারিয়ারে চার ক্লাবের হয়ে ১৬৪ গোল করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন তেভেজ। এছাড়া তিনটি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ (ইপিএল), একটি এফ এ কাপ, একটি কোপা ইতালিয়া ও একটি ক্লাব বিশ্বকাপ জিতেছেন তিনি।
সর্বশেষ আর্জেন্টাইন ক্লাব বোকা জুনিয়রসের হয়ে খেলছিলেন আর্জেন্টাইন তারকা। আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে ৭৬টি ম্যাচ খেলেছেন তেভেজ। যেখানে ১৩টি গোল রয়েছে তার। দূর থেকে গোলার মত শট মারার জন্য নামডাক ছিল তেভেজের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।