মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কোভিড কালে ভারতের সাতটি মৃত্যুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে। ২০২০ সালের কোভিড মৃত্যুর ডেটা অনুসারে দেখা গিয়েছে সেই বছরই করোনার কারণে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৬০হাজার ৬১৮ জনের। এবং দেশে অন্যান্য রোগে মৃত্যু হয়েছে মোট ১৮.১১ লক্ষ মানুষের।
রেজিস্টার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া’র ডেথ রিপোর্ট অনুসারে উঠে এসেছে এই তথ্য। তাতে দেখা গিয়েছে দেশে মোট ৮.৯ শতাংশ মৃত্যুর কারণ’ই করোনা। সাতটি রাজ্যে কোভিডে শতকরা মৃত্যুর হার ছিল তুলনামুলকভাবে অনেকটাই বেশি। তার মধ্যে রয়েছে মহারাষ্ট্র (১৭.৭ শতাংশ), মণিপুর (১৫.৭ শতাংশ), উত্তর প্রদেশ (১৫ শতাংশ), হিমাচল প্রদেশ (১৩.৫ শতাংশ), অন্ধ্র প্রদেশ (১২ শতাংশ), পাঞ্জাব (১১..৯ শতাংশ) এবং ঝাড়খÐ (৭.৬ শতাংশ)।
রিপোর্ট অনুসারে দেখা গেছে, ২০২০ সালে কোভিড মোট মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৬০ হাজার ৬১৮। যা সরকারি পরিসংখ্যান থেকে বেশ অনেকটাই বেশি। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে মহামারি শুরু পর থেকে ২৫ মে ২০২২ পর্যন্ত ভারতে মোট কোভিডে মৃতের সংখ্যা ৫ লাখ ২৪ হাজার ৫০৭।
১,৬০,৬১৮টি মৃত্যুর মধ্যে ১,৩৮,৭১৩ জনের লাশ মিলেছিল কোভিড ১৯ ভাইরাস। যেখানে ২১,৯০৫ টি ক্ষেত্রে পরীক্ষার রিপোর্ট আসার আগেই রোগী মারা গেছেন। ২০২০ সালে সর্বাধিক কোভিডে মৃত্যু’র তালিকায় যে কটি রাজ্য প্রথম সারিতে ছিল তাদের মধ্যে মহারাষ্ট্রে (৬১,২১২) তারপরে উত্তর প্রদেশ (১৬,৪৮৯), কর্ণাটক (১৫,৪৭৬), অন্ধ্র প্রদেশ (১২,১৯৩) এবং দিল্লি (৮,৭৪৪)। শুধুমাত্র একটি রাজ্য-অরুণাচল প্রদেশ-এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল-লাক্ষাদ্বীপ-এ ২০২০ সালে-কোন কোভিড মৃত্যু রেকর্ড করা হয়নি। রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা গিয়েছে ২০২০ সালে মোট মৃতের মধ্যে সংবহনতন্ত্রে সংক্রমণের কারণে মৃত্যু’র হার ছিল ৩২ শতাংশ। সূত্র : ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।