নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সর্বশেষ ২০১৩ সালে ঢাকায় এসেছিল ফুটবল বিশ্বকাপের ঝকঝকে ট্রফি। এবার ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ মাঠে গড়ানোর আগে ফের সেই ট্রফি বাংলাদেশে আসছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি ঢাকায় আসবে। বুধবার এ তথ্য নিশ্চিত করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার ট্রফি সফরের কর্মাশিয়াল পার্টনার কোকাকোলা। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে বিশ্বকাপ ট্রফি ছিল ৩ দিন। তখন ট্রফি প্রদর্শনীর ব্যবস্থাপনায় ছিল কোকাকোলা। সহযোগিতায় ছিল বাফুফে। এবারও তাই হবে। বিশ্বকাপের ট্রফি যে বাংলাদেশে আসছে তা প্রায় নিশ্চিত। কারণ কোকাকোলা ইতোমধ্যে তাদের ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছে এবং ট্রফি সফরকে আকর্ষণীয় করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সভাও করেছে। ট্রফি ঢাকায় আসার তথ্যঁ বাফুফে নিশ্চিত করলেও তারা এবং কোকাকোলা এখনো এ প্রসঙ্গে আনুষ্ঠানিক কিছু বলেনি। তবে বিশ্বস্ত সুত্রে জানা গেছে ২/৩ দিনের মধ্যে এ দুই সংস্থা একটি যৌথ বিজ্ঞপ্তি অথবা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঢাকায় ট্রফি আগমনের বিষয়টি জানাবে। সুত্রটি আরও জানায়, ৮ থেকে ৯ জুন পর্যন্ত ঢাকায় বিশ্বকাপ ট্রফি প্রদর্শনের জন্য থাকবে। নিরাপত্তা ইস্যু বিবেচনায় ট্রফি প্রদর্শনের স্থান শেষ মুহূর্তে ঘোষণা করবে বাফুফে এবং কোকাকোলা।
২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপ আসরকে সামনে রেখে ২০১৩ সালের ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে বিশ্বকাপ ট্রফি প্রদর্শীত হয়েছিল। বাফুফে এবং কোকাকোলা বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ট্রফি প্রদর্শনীর জন্য নানা ব্যবস্থাপনা করলেও রাজনৈতিক অস্থিরতায় শেষ পর্যন্ত হোটেল র্যাডিসনেই ট্রফি রাখার সিদ্ধান্ত হয়। ফুটবলপ্রেমীরা পূর্ব নির্ধারিত নিবন্ধনের মাধ্যমে সেখানে প্রবেশের সুযোগ পেয়ে ট্রফির সঙ্গে ছবি তুলতে পেরেছিলেন। সেই ছবি কোকাকোলার মাধ্যমে ততক্ষণাৎ প্রিন্ট কপিও পেয়েছিলেন দর্শনার্থীরা। এবারও এ ধরনের সুযোগ থাকতে পারে বলে জানা গেছে। কোকাকোলা বিশ্বকাপ ট্রফি সফরের পৃষ্ঠপোষক। প্রতি বিশ্বকাপ মাঠে গড়ানোর আগে কোন কোন দেশে ট্রফি সফর করবে তা এই প্রতিষ্ঠান ও ফিফা যৌথভাবে ঠিক করে। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশে না আসলেও শ্রীলঙ্কায় ট্রফিটি এসেছিল। এবার বাংলাদেশে আসছে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য সব দেশে নাও যেতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।