পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাদকের ভয়াবহতা তুলে ধরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, কেরানীগঞ্জের এক মাদকাসক্ত সন্তানকে আটকের জন্য তার বাবা-মা আমার কাছে এসেছিলেন। আমাকে একদিন কেরানীগঞ্জের, আমি নাম বলবো না, তার বাবা-মা চলে আসছেন আমার কাছে। দুজনেরই অঝোরে কান্না। বলছেন যে, আমার ছেলেকে আপনি আটক করেন। আমি তখন বললাম-কেন তোমার ছেলেকে আটক করবো। জবাবে ওই সন্তানের বাবা-মা বলেন-আমরা কিছুই করতে পারছি না। আমার বাড়ি ঘরের সব জিনিস বিক্রি করে দিচ্ছে। আমরা তার বাবা-মা। আমাদেরও মারছে।
গতকাল সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি আরো বলেন, আপনারা নিশ্চয়ই ঐশির কথা ভুলে যাননি। মাদকাসক্ত হলে মানুষ কী করে? তাদের যে জ্ঞান, তা হারিয়ে ফেলে, সবকিছু হারিয়ে ফেলে। সেটার জন্য তাদের মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা সেই ব্যাপারে কাজ করছি। এ সময় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল।
তিনি বলেন, একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি। এর আওতা বাড়বে কিনা এটা নির্ভর করে নিয়ম কানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।
ছাত্রলের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটা একটি স্বাধীন দেশ। এখানে বহুদলীয় রাজনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত। এখানে রাজনীতির অঙ্গন সবসময়ই উন্মুক্ত। কিন্তু যারা আবার নৈরাজ্য সৃষ্টি করে, ভাঙচুর করে, জনগণের বিপক্ষে যেয়ে দাঁড়ায় মানে, যান চলাচল বন্ধ করে কিংবা মানুষের যাতায়াতের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেন, মালপত্র বা জানমালকে অনিশ্চয়তার মধ্যে ঠেলে দেন, তখনই আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সেখানে হস্তক্ষেপ করে।
তিনি বলেন, তারা মিটিং করছেন, মানবন্ধন করছেন, রাজনৈতিকভাবে যেগুলো করণীয়, তারা সেগুলো করছেন। আমরা সেখানে মনে করি এটা তাদের অধিকার। সেগুলো তারা করছেন। এখানে আমাদের কিছু বলার নেই। একটি রাজনৈতিক দল তার রাজনীতির মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করবে, এগিয়ে যাবে এটিই আমাদের কাম্য।
মির্জা ফখরুল বলেছেন পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়েছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এগুলো হলো রাজনৈতিক কৌশল। অনেকেই অনেকভাবে এ ধরনের প্রচারণা করেন। আমি বলবো প্রচারণার জন্যই তারা এগুলো বলে থাকেন। এগুলোর অনেক কিছ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।