পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচার করছে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ফখরুল গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে জ্ঞান দিচ্ছেন। অথচ প্রতিদিন তাদের নেতাদের মিথ্যাচারের সংবাদ গণমাধ্যমে পরিবেশিত হচ্ছে। ষড়যন্ত্রের পথ পরিহার করে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন না করলে দলটিকে মারাত্মক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হবে।
গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, বিএনপি নেতাদের মনগড়া ও নির্জলা মিথ্যাচার কোনো রকম সম্পাদনা ছাড়াই গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে। টক-শো’সহ বিভিন্ন প্রোগ্রামে বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যাচার ও অপপ্রচার প্রতিদিন সম্প্রারিত হচ্ছে। তারপরও তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে অবান্তর প্রশ্ন তুলছেন! আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই গণমাধ্যমের স্বাধীনতার আকাশ উন্মুক্ত হয়েছে। এখন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে শুধু সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নয়; বেসরকারি টেলিভিশনও এটি ব্যবহার করে বাণিজ্যিক সম্প্রচারের সুবিধা ভোগ করছে।
বিবৃতিতে সরকারের মাধ্যমে গণমাধ্যমের উন্নয়নের কিছু বিষয় উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের। বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের মর্যাদা বৃদ্ধি এবং অধিকার সুপ্রতিষ্ঠার জন্য ‘গণমাধ্যম কর্মী আইন’ প্রণয়নের পদক্ষেপ নিয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। কাদের আরও বলেন, বিএনপির শাসনামলে সাংবাদিকদের মর্যাদা ও অধিকার বিবেচনা করা হয়েছিল শ্রম আইনের আওতায়। তাদের সময় সাংবাদিকদের নূন্যতম সামাজিক মর্যাদা রক্ষা করা হয়নি।
বিএনপি শাসনামলে সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের ব্যাপারে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সে সময় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে পাঁচ শতাধিক মামলা হয়। ৮০০ হামলার ঘটনা ঘটেছিল। ব্রিটিশ টেলিভিশন চ্যানেল ফোর’র সাংবাদিক লিওপোল্ড ব্রুনো সরেন্তিনো, জেইবা মালিকসহ কয়েকজন বিদেশি সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করে নির্যাতন চালানো হয়েছিল। এমনকি জঙ্গি হামলার ঘটনায় উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত অনেক সাংবাদিককে আসামি করা হয়েছিল। যে কারণে ‘রিপোর্টার উইদাউট বর্ডারস’ বিএনপির শাসনামলে বাংলাদেশ সাংবাদিকদের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।