Inqilab Logo

সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় নাস্তিক্যবাদীরা

বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৮ মে, ২০২২, ৯:৩২ পিএম

কথিত নাস্তিক্যবাদী গোষ্ঠী গণকমিশন দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। ইসলাম ও মানবতার দুশমন ঘাদানিক চক্র দেশকে একটি রামরাজ্য বানাতেই শীর্ষ আলেম ও কওমি মাদরাসার বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তিহীন শ্বেতপত্র জমা দিয়েছে। যতদিন কওমি মাদরাসা থাকবে ততদিন বাংলাদেশ থাকবে এবং প্রধানমন্ত্রীও থাকবেন। কওমি মাদরাসাগুলো হচ্ছে মানুষ গড়ার কারিগর। কথিত গণকমিশন শ্বেতপত্রের মাধ্যমে শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম ও মাদরাসা শিক্ষার বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দায়েরের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ আজ বুধবার মতবিনিময় সভা ও বিবৃতিতে এসব কথা বলেছেন।

ইসলামিক কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ ঃ হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমির মাওলানা মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, কথিত নাস্তিক্যবাদী গোষ্ঠী গণকমিশন দেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। ইসলাম ও মানবতার দুশমন ঘাদানিক চক্র দেশকে একটি রামরাজ্য বানাতেই শীর্ষ আলেম ও কওমি মাদরাসার বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তিহীন শ্বেতপত্র জমা দিয়েছে। যতদিন কওমি মাদরাসা থাকবে ততদিন বাংলাদেশ থাকবে এবং প্রধানমন্ত্রীও থাকবেন।

আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি হলরুমে ইসলামিক কালচারাল ফোরাম বাংলাদেশ আয়োজিত কথিত গণকমিশনের ভিত্তিহীন অভিযোগ বিষয়ে আমাদের করণীয় নির্ধারনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় মাওলানা মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন, কওমি মাদরাসায় কোনো জঙ্গিবাদ তৈরি হয় না। কওমি মাদরাসাগুলো আদর্শ নাগরিক তৈরি করছে। প্রধানমন্ত্রী কওমি মাদরাসা শিক্ষার স্বীকৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, কথিত ঘাদানিক গণকমিশন শ্বেতপত্রের মাধ্যমে স্বনামধন্য আলেম ওলামা ও কওমি মাদরাসার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছে। এতে দেশের সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তিনি বলেন, আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছি যারা মিথ্যা শ্বেতপত্রের মাধ্যমে দেশকে অশান্ত করার উস্কানি দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিন।

সংগঠনের চেয়ারম্যান তেজগাও রহিম মেটাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মাহমুদুল হাসান মমতাজীর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা মো. নাজমুল হকের পরিচালনায় এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় দ্বীনি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মুফতি মোহাম্মদ আলী, ফরিদাবাদ মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মুফতি ইমাদ উদ্দিন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের (একাংশ) আমির মাওলানা আবু জাফর কাসেমী, প্রিন্সিপাল মাওলানা আবুল কাসেম আশরাফী, মাওলানা আব্দুর রহিম, মাওলানা আব্দুল্লাহ ফিরোজী, মুফতি ওয়াহিদুল আলম, মুফতি বোরহান উদ্দিন রব্বানী, মাওলানা শামসুল হুদা, হাফেজ মাওলানা মনছুরুল হক, মাওলানা ইব্রাহিম বিন আলী, হাফেজ মাওলানা সা’দ সাইফুল্লাহ, শায়েখ ওসমান গণি ও হাফেজ মাওলানা মোতাহার। সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা মাহমুদুল হাসান মমতাজী বলেন, ঘাদানিক গণকমিশন ইসলাম, মুসলমান ও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম ঃ ১১৬ জন শীর্ষ আলেম ও মাদরাসার বিরুদ্ধে দুদকে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয়া "গণকমিশনের" কার্যক্রমের নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে ববি হাজ্জাজ বলেন, "সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদের প্রদত্ত ক্ষমতা বলে কথিত "গণকমিশন" দেশের নাগরিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করলো ? দেশকে অস্থিতিশীল করতে সবসময় কৌশলে ইসলাম এবং উলামায়ে কেরামকে টার্গেট করা হয়। অস্বীকার করার উপায় নেই, ঐতিহাসিকভাবেই কওমি মাদরাসা এবং ওয়াজ মাহফিল এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের আবেগ এবং অনুভূতির স্থান। আমরা মনে করি, ওয়াজ মাহফিলে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য প্রদান করা হয় কিনা সেটার তদন্ত করতে হলে শীর্ষ আলেমদের সমন্বয়ে নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করা যেতে পারে।

তিনি বলেন, কোনপ্রকার এখতিয়ার এবং যোগ্যতা ছাড়া বিতর্কিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি কমিশন ঢালাওভাবে দেশের শীর্ষ আলেমদের অপমান এবং অপদস্ত করতে যে রিপোর্ট দুদকে জমা দিয়েছে সেটা ধর্মীয় উষ্কানির শামিল। অন্যদিকে এধরণের হীন কর্মকান্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে টক-শোতে বক্তব্য রাখা একজন আলেমের বিরুদ্ধে মামলা করেছে আরেক বিতর্কিত সংগঠন মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। আমরা দেখতে চাই, দুদক অর্থপাচারকারী, অবৈধ মুজদকারী, মাদক চোরাকারবারি এবং অবৈধ কালো টাকার মালিকদের তালিকা করে ব্যবস্থা নিচ্ছে যাতে দেশে আর কোন পিকে হালদার বা আব্দুল হাই বাচ্চুদের জন্ম না হয়। আমরা গণধিকৃত "গণকমিশনের"দেশের প্রচলিত আইনে ধর্মীয় উষ্কানি দেবার অপরাধে বিচার চাই।"

জাতীয় ওয়ায়েজীন পরিষদ বাংলাদেশ ঃ জাতীয় ওয়ায়েজীন পরিষদ বাংলাদেশ-এর সভাপতি আল্লামা মুজিবুর রহমান চাটগামী সভাপতিত্বে এবং মহাসচিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদের সঞ্চালনা ও মাওলানা মাহবুবুর রহমান জিহাদীর তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় ওয়ায়েজীন পরিষদ বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে দোলাইর পাড়ে এক জরুরি বৈঠকে-ভুয়া, গণধিকৃত, ভুঁইফোড় গণকমিশন কর্তৃক দেশের ১১৬ শীর্ষস্থানীয় পীর-মাশায়েখ, আলেম ও জনপ্রিয় ইসলামী আলোচকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও কল্পিত অভিযোগে অভিযুক্ত করে তৈরিকৃত শ্বেতপত্র দুদকে হস্তান্তরের মতো ন্যাক্কারজনক অপকর্মের তীব্র নিন্দা জানানো হয় এবং এর সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করে আইনানুগ দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি দাবি জানানো হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, আল্লামা মুজিবুর রহমান চাটগামী, মাওলানা আজহারুল ইসলাম আজমী, মাওলানা মাজহারুল ইসলাম রাশেদী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান জিহাদী, মাওলানা আলী হায়দার গাজীপুরী, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মাওলানা ইয়াসিন আকরাম চৌধুরী, মাওলানা লুৎফুর রহমান মারুফ, মাওলানা জাহিদুল ইসলাম সাদী।

বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতি ঃ বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা কাজী আবু হোরায়রা, মহাসচিব মাওলানা আব্দুল মালেক নূরী,সহ সভাপতি মুফতী আখতারুজ্জামান, যুগ্মমহাসচিব মুফতী ওসমান গনি, যগ্ম মহাসচিব হাফেজ মাওলানা আবু ইউসুফ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আজ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, একশত ষোলজন স্বনামধন্য আলেম ও এক হাজার মাদরাসার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তারা দুদকে দাখিল করেছে তারা কারা? কি তাদের পরিচয়? এ অধিকার তাদেরকে কে দিয়েছে? এ দেশে তাদের পরিচয় কি? তারা এ সাহস পেল কোথায়? দেশী- বিদেশি কোন দুষ্ট চক্রের এজেন্ট হিসেবে কি তারা দেশে সা¤প্রদায়িক স¤প্রীতি নষ্টের লক্ষে মাঠে নেমেছে কিনা ইত্যাকার প্রশ্ন দেশের মানুষকে ভাবিয়ে তুলছে।
তাদের এ ধরনের অবৈধ কর্মের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য আমরা তৌহিদী জনতার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আর তাদের বিরুদ্ধে বেআইনি কাজ করে দেশে অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা করার কারণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের নিকট উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।

জার্মানী খেলাফত মজলিস ঃ জার্মানী খেলাফত মজলিসের সভাপতি এম আলমগীর হোসাইন ও সাধারন সম্পাদক আসাদুজ্জামান ইমন আজ বুধবার এক বিবৃতিতে দেশ বরেণ্য আলেম উলামা ও মাদরাসা সমূহের বিরুদ্ধে দুদুকে “গণ কমিশনের “অভিযোগ দায়েরের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ তথাকথিত গণ কমিশনকে একটি দেশ ও দেশের স্বার্থবিরোধি একটি বেআইনী সংস্থা হিসেবে উল্লেখ করে আলেম উলামাসহ দেশের নিরপরাধ নাগরিক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা লঙ্ঘন ও তাঁদের নাগরিক অধিকারে অবৈধ হস্তক্ষেপের জন্য অবিলম্বে তাদেরকে বিচারের আওতায় আনার জন্যে সরকারের প্রতি আহবান জানান। তারা বলেন , একটি স্বাধীন দেশে এ রকম স্বেচ্চাচারিতা চালাবার অধিকার কারো নেই । তারা বলেন , আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, এই গণ কমিশনের পৃষ্ঠপোষক ঘাদানিক বা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি একটি চরম বিতর্কিত সংগঠন। জন্ম থেকেই সংগঠনটির কর্মকান্ড দেশ ও ইসলামের বিরুদ্ধে পরিচালিত। তারা নানান ভাবে মানুষের ধর্মীয় আক্বিদা বিশ্বাস, শিক্ষা, মসজিদ মাদরাসা , হিজাব এবং আলেম উলামাগণকে ব্যাঙ বিদ্রুপ ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাঁদের সম্পর্কে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্ঠি করে যাচ্ছে। দেশে আরো বহু ধর্ম এবং ধর্মাবলম্বী রয়েছেন । তাঁরা তাঁদের স্ব স্ব পরিসরে ধর্মীয় শিক্ষাসহ ধর্ম কর্ম পালন করে যাচ্ছেন। এমনকি দেশে সংস্কৃতি ও বিনোদনের নামে, নাটক সিনেমা ও যাত্রাপালার নামে নানা রকমের অপকর্ম অশ্লীলতা বেহায়াপণা সংঘটিত হচ্ছে । তারা চায় আলেমরা ওয়াজ বন্ধ করুক এবং মাদরাসা গুলো বন্ধ হয়ে যাক। এজন্য তারা বার বার একের পর এক অভিযোগ উত্থাপন ও প্রচারণা চালিয়ে আসছে। এদের বিরুদ্ধ ঐক্যবদ্ধ গণ প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সর্বস্তরের দেশপ্রেমিক জনগনের প্রতি তারা আহবান জানান।

পর্তুগাল খেলাফত মজলিস ঃ দেশবরেণ্য ১১৬ জন আলেম এবং ১ হাজার মাদরাসার বিরুদ্ধে দুদকে গণ কমিশনের মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে পর্তুগাল খেলাফত মজলিস। এক আজ বিবৃতিতে পর্তুগাল খেলাফত মজলিসের সভাপতি মোহাম্মাদ শামসুজ্জামান ও সাধারন সম্পাদক মাওলানা জাবির আহমদ তথাকথিত এই গণ কমিশনের দেশ ও ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে তাদেরকে আইনের আওতায় আনবার জন্যে সরকারের প্রতি উদাত্ত্ব আহবান জানান।

বিবৃতিতে নেতৃবন্দ বলেন, কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোন প্রকার সন্দেহ জাগলে সরকার তাদের সম্পর্কে তদন্ত চালাতে পারে বা কোন কমিশন নিয়োগ করতে পারে। এ ছাড়া অন্য কেউ কারো ব্যাপারে তদন্ত করতে পারে না। এটা সম্পূর্ণ বেআইনী ও এখতিয়ার বহির্ভূত। আমাদের প্রশ্ন হলো, ৯০% মুসলমানের দেশে তারা এই দু:সাহস কোথা থেকে পেলো? কমিশন চেয়েছে আলেম উলামাদের দুর্নীতিগ্রস্ত ও মাদরাসা গুলোকে জঙ্গিবাদের কারখানা বলে সাব্যস্ত করতে। অথচ দেশের আপামর জনগন জানে দেশে কওমি মাদরাসগুলো প্রতিবৎসর তাদের আয় ব্যয়ের হিসাব ইন্ডিপেন্ডেন্ট নিরীক্ষক দ্বারা অডিট করান এবং মাদরাসার বার্ষিক মাহফিলে উপস্থাপন করে তা ছাপিয়ে বিলি করেন। মাদরাসাগুলোর আয় এবং ব্যয়ের খাত উন্মুক্ত । দেশে আর কোন প্রতিষ্ঠান বা করপোরেসনে এ রকম উন্মুক্ত হিসাব প্রদানের রেওয়াজ নেই। অথচ তথাকথিত গণ কমিশন মাদরাগুলোর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং এর ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করলো । এসব ইসলাম বিদ্বেষীদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সরকারকে কার্যকরী উদ্যোগ নিতে হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ