পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে পলাতক পি কে হালদারের ভারতের পশ্চিবঙ্গে গ্রেফতার বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে জানে না বাংলাদেশ। গতকাল শনিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে শনিবার দুপুরের পর থেকে ভারত ও বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলোতে পি কে হালদারের গ্রেফতারের খবর ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গে সাংবাদিকরা যোগাযোগ করে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভারত থেকে আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। বিষয়টি আমরা বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছি। তাকে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাকে ফেরত আনার বিষয়ে যদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অনুরোধ করে তাহলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।
এর আগে গত ১৩ মে ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ডিরেক্টরেট অব এনফোর্সমেন্ট শাখা পশ্চিমবঙ্গের দমদম, ২৪ পরগনাসহ ১০টি এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় সন্দেহভাজন হিসেবে তিন বাংলাদেশিকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে একজন পি কে হালদার বলে নিশ্চিত করেছে ডিরেক্টরেট অব এনফোর্সমেন্ট সূত্র। অভিযানিক দল জানায়, পি কে হালদার পশ্চিমবঙ্গে শিবশঙ্কর হালদার পরিচয়ে পরিচয়পত্রসহ বিভিন্ন কাগজপত্র তৈরি করেছিলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, পি কে হালদার ভারতে গ্রেফতার হওয়ার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানি না। জানার পরে যা যা অ্যাকশন নেওয়া প্রয়োজন, তা আমরা নেব। তিনি আরও বলেন, অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এটা নিয়ে দুদক কাজ করছে। অনেকে নামে-বেনামে দেশ থেকে টাকা পাচার করছেন। তারা দেশের শত্রু। তাদের ধরে নিয়ে আসা ভালো। পি কে হালেদারের মতো মানুষদের ধরে নিয়ে আসার দুই-একটি দৃষ্টান্ত হলে তা আরও ভালো হবে।
এর আগে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে চন্দ্রাবতী একাডেমি আয়োজিত জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মরণসভা ও আলোকচিত্র গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠিত হয়। সুরের ধারার চেয়ারম্যান ও প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলা একাডেমির সভাপতি কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি ড. মুহাম্মদ সামাদ। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।