নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
অবশেষে জট খুলল জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারের। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ফের দেয়া হচ্ছে এই পুরস্কার। আজ সকালে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে ২০১৩ থেকে ২০২০ পর্যন্ত আট বছরের জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার একই অনুষ্ঠানে দেয়া হবে। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আট বছরে ৮৫ জন ক্রীড়াবিদ ও সংগঠক এই পুরস্কার পাচ্ছেন। যার মধ্যে ২০১৩ সালে ১১, ’১৪ সালে ১০, ’১৫ সালে ১১, ২০১৬ সালে ১৩, ২০১৭ সালে ১১, ২০১৮ সালে ১০, ২০১৯ সালে ১১ এবং ২০২০ সালের জন্য আটজন রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মনোনীতদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। এ উপলক্ষে গতকাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে রাসেল বলেন, ‘জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারের দীর্ঘদিনের জট খুলছে। আশাকরি এরকম জট আর তৈরী হবে না। ২০২১ ও ’২২ সালের ক্রীড়া পুরস্কার আগামী বছরেই দিতে চেষ্টা করবো আমরা।’ পুরস্কারের জন্য ক্রীড়াবিদ বাছাই নিয়ে কিছুটা সমালোচনার প্রেক্ষিতে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পুরস্কারের জন্য মনোনীত ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকদের বাছাই করেছে তিনটি কমিটি। যার মধ্যে আগের সময়ের ছয় বছরের কার্যক্রম এবং আমার সময়ে দুই বছরের পুরস্কারের জন্য ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকদের বাছাই করা হয়েছে। তাই আগের সময়ে বাছাই করা ক্রীড়াবিদদের নিয়ে আমি তেমন কিছুই বলতে পারবো না।’ ২০২০ সালের খেলোয়াড় ও সংগঠক হিসাবে মরণোত্তর জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ লে. শেখ জামাল। রাসেল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে আমাদেরকে জানানো হয়েছে, শেখ জামালের পুরস্কারটি গ্রহণ করবেন সাংসদ শেখ জুয়েল।’ খেলা থেকে অবসর নেওয়ার পরই জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারেন ক্রীড়াবিদরা। তিনি যোগ করেন, ‘জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারের জন্য যোগ্য থাকলেও অনেকেই আবেদন করতে হয় বলে এই পুরস্কার পাননি। বিষয়টি আমিও জানি। কিন্তু এটাই নিয়ম।’
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন এবং এনএসসির সচিব পরিমল সিংহ। পুরস্কার প্রাপ্ত প্রত্যেকে পাচ্ছেন- একটি আঠারো ক্যারেট মানের ২৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, এক লক্ষ টাকার একটি চেক এবং সম্মাননাপত্র।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।