মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
হাওয়াই চপ্পল। ঘুরতে যাওয়া থেকে শুরু করে বাড়িতে ঘুরে বেড়ানো, পায়ের সুখের কথা ভেবে এখনও বহু মানুষের প্রথম পছন্দ এই ‘ফুটওয়্যার’। জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখে জুতার ডিজাইনাররাও বিভিন্ন ধরনের হাওয়াই চপ্পল তৈরি করছেন। কিন্তু কীভাবে এই জুতার ‘আবিষ্কার’, কেনই বা এই ‘ফুটওয়্যার’ এর নাম হল হাওয়াই চপ্পল?
নেপথ্যের ইতিহাস জানলে চমকে উঠবেন। হাওয়াই চপ্পলের ফিতে কিছুটা ইংরেজির ‘ভি’ এবং ‘ওয়াই’-এর মতো। ইতিহাস থেকে জানা যায়, হাওয়াই চপ্পল নামটি এসেছে আমেরিকার ‘হাওয়াই আইসল্যান্ড’ বা ‘হাওয়াই দ্বীপ’ থেকে।
সেখানে একটি বিশেষ ধরনের গাছ রয়েছে, যার নাম ‘টি’। তার থেকে পাওয়া ফেব্রিক থেকেই হাওয়াই চপ্পল তৈরি এবং সেখান থেকেই হয়েছে নামকরণ। অনেকে আবার বলেন, এই চপ্পল হাওয়ার মতোই হালকা। তাই একে হাওয়াই চপ্পল বলা হয়।
অন্যদিকে, ইতিহাসবিদদের অপর এক অংশ বলেন, ‘এই চপ্পলের ডিজাইন এসেছে জাপান থেকে। জাপানে বিশেষ এক ধরনের জুতা পাওয়া যেত, নাম জোরি। এছাড়াও ‘গিতা’ নামে একটি হাইহিল স্যান্ডেল পাওয়া যেত। জানা যায়, এই দুই জুতার সংমিশ্রণে তৈরি হয়েছে হাওয়াই চপ্পল।’
যদিও অপর একটি অংশ মনে করে জাপান থেকে অনেকেই হাওয়াইতে কাজের জন্য গিয়েছিলেন। সেখানে তাদের হাত ধরেই হাওয়াই চপ্পলের বিষয়টি জানতে পারে হাওয়াই দ্বীপের বাসিন্দারা। এরপর জাপানিজ ডিজাইনের উপর ভিত্তি করেই এই হাওয়াই চপ্পল তৈরি হয়েছিল। এদিকে ব্রাজিলের একটি জুতার সংস্থা প্রথম হাওয়াই চপ্পলের মার্কেটিং শুরু করে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, বিজনেস টুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।