পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় দলের সদ্য প্রয়াত ক্রিকেটার মোশাররফ রুবেলের কবর স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। মানবিক বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম।
মোশাররফ রুবেলের কবরটি স্থায়ীভাবে পেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করেছিলেন তার স্ত্রী চৈতি ফারহানা রুপা। সেই ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে তার।
গত ১৯ এপ্রিল ক্যানসারে ভুগে রাজধানীর এক হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন রুবেল। মৃত্যুর পর ‘হোম অব ক্রিকেট’ খ্যাত মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয় বনানী কবরস্থানে।
২২ এপ্রিল রুবেলের স্ত্রী চৈতি স্বামীর কবর জিয়ারত করতে এসে কবর স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও মেয়রের কাছে আকুল আবেদন জানান। তার এই আবেদনে সাড়া দিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।
মেয়র আতিকুল ইসলাম এই মুহূর্তে ওমরা পালনে পবিত্র নগরী মক্কায় আছেন। তিনি মিডিয়ার মাধ্যমে আবেদনটি জেনে কবরটি সংরক্ষণ করতে নির্দেশনা প্রদান করেন।
মোশাররফ রুবেলের মৃত্যুতে শোক জানিয়ে মেয়র আতিকুল বলেন, ‘মোশাররফ হোসেন রুবেল নিজের জন্য খেলেননি, দেশের জন্য খেলেছেন। তার অবদান দেশের মানুষকে গর্বিত করেছে। সে কারণে তার কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা আমাদের দায়িত্ব বলে মনে করছি।’
রুবেলের স্ত্রী ও শিশু সন্তানের ভবিষ্যৎ জীবনের বিষয়টি মানবিক বিবেচনায় নিয়ে মেয়র আরও বলেন, ‘যে মানুষটি বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে দিয়েছেন সে মানুষটি চিরবিদায়ের বেলায় এক টুকরো মাটি পাবে না, তা হতে পারে না। পবিত্র ওমরা পালন শেষে দেশে ফিরে বিধি মোতাবেক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে ক্রিকেটার রুবেলের কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে দেওয়া হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।