গুলিস্তানের বিস্ফোরণে নিহত ১৬ জনের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজার এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এ
আওয়ামী লীগ সরকারকে বিদায় করতে আমরা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের কথা বলছি। কিন্তু দলে দলে মতপার্থক্য রয়েছে। এই কারণে বক্তব্য যতই করি, একমঞ্চ হবে না। তাই সরকারকে বিদায় করতে হলে বর্তমান বাস্তবতায় অভিন্ন কর্মসূচিতে যুগপদ আন্দোলন করতে হবে। সেক্ষেত্রে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের মতো চার-পাঁচটি মঞ্চ হতে পারে। এ রকম জায়গায় যদি আসতে পারি, আমরা একসাথে এগিয়ে যেতে পারব, আন্দোলনও সফল হবে।
শনিবার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের রাজমনি ঈশা খাঁ হোটেলে বাংলাদেশ পিপলস পার্টির (বিপিপি) উদ্যোগে ইফতার মাহফিলে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের নিজেদের মধ্যে এখনো ঐক্য হয়নি, তবে ঐক্য হচ্ছে। সেটা যেন ভেঙে না যায়- সেজন্য বিতর্কিত কোনো কথা, কোনো স্লোগান, কোনো কাজ না করাই ভালো।
গণফোরামের একাংশের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা মোহসীন মন্টু বলেন, সরকারকে বিদায় করতে হলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ হতে না পারি, তাহলে জনগণ মনে করবে- আমরা আন্দোলন আন্দোলন খেলা করছি। ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে এই সরকারকে বিদায় করে সুষ্ঠু নির্বাচনে দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
বিপিপির চেয়ারম্যান মো. বাবুল সরদার চাখারীর সভাপতিত্বে ও মহাসচিব আব্দুল কাদেরের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন- বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, বাংলাদেশ জাসদের নাজমুল হক প্রধান, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, গণঅধিকার পরিষদের ফারুক হাসান, বিপিপির পারভীন নাসের খান ভাসানী, আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।
ইফতার মাহফিলে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভুইয়া, এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।