নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ইংল্যান্ডের ঐতিহ্যবাহী স্টেডিয়ামগুলোর একটি হলো ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্র্যাফোর্ড স্টেডিয়াম। এই শতবর্ষ পেরনো স্টেডিয়ামটি এখনো দাঁড়িয়ে আছে আপন মহিমায়। কিন্তু বয়সের ভারে ন্যুজ হয়ে পড়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ঘরের মাঠটি। এবার ওল্ড ট্র্যাফোর্ড পুনর্নির্মাণের কাজে হাত দিতে চলেছে কর্তৃপক্ষ।
সবশেষ ১৭ বছর আগে ২০০৫ সালে ওল্ড ট্র্যাফোর্ড সংস্করণ করা হয়েছিল। এরপর সময়ের সাথে ধীরে ধীরে খেলা দেখার অনুপযোগী হয়ে ওঠে স্টেডিয়ামটি। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এ নিয়ে প্রচুর ভক্ত, সাংবাদিক এবং সাবেক খেলোয়াড়রা এর বর্তমান অবস্থা নিয়ে সমালোচনা করেছেন।
কড়া সমালোচনার পর টনক নড়ে স্টেডিয়াম কর্তৃপক্ষের। নতুন করে গড়ে তোলার কাজে হাত দিয়েছে তারা। স্টেডিয়ামটি সংস্করণের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানকে। পপুলাস এবং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কনসাল্ট্যান্টস লিজেন্ড ইন্টারন্যাশনাল প্রতিষ্ঠান দুটি যৌথভাবে কাজ করবে।
নতুন নকশা অনুযায়ী বাড়ানো হবে ওল্ড ট্রাফোর্ডের ধারণক্ষমতা। এবার ম্যানইউর স্টেডিয়ামের আসন সংখ্যাও বাড়ানো হবে। বর্তমানে ওল্ড ট্রাফোর্ড ৭৪ হাজার দর্শক বহন করতে পারে। সম্ভাব্য কত আসন বৃদ্ধি করা হবে সেই পরিকল্পনা এখনো জানায়নি কর্তৃপক্ষ।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে কাজ শুরুর পর ম্যানইউ কোথায় তাদের হোম ভেন্যু বানাবে এ নিয়ে এখনো কিছু জানায়নি ক্লাবটি। তবে ধারণা করা হচ্ছে টটেনহামের মতো তারাও ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামেকে সাময়িকভাবে হোম ভেন্যু হিসেবে ব্যবহার করবে।
উল্লেখ্য’ ওল্ড ট্র্যাফোর্ডের বর্তমান বয়স ১১২ বছর। ১৯০৯ সালে নির্মাণ করার পর ১৯১০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো স্টেডিয়ামটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। তখন থেকেই ইতিহাসের স্বাক্ষী হয়ে আছে ম্যানচেস্টারের মাঠটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।