পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সুনামগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের নিচে চাপা পড়ে এবং বজ্রপাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে গাছচাপায় একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া শাল্লা উপজেলায় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছেন বাবা ও ছেলে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন শিশুসহ আরো দু’জন। গত বৃহস্পতিবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলায় ঝড়ে বয়ে যাওয়ায় শতাধিক ঘরবাড়ি গাছপালা বিধ্বস্ত হয়েছে ।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ভোররাতে কালবৈশাখী ঝড়ে গাছের নিচে চাপা পড়ে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছেন। তারা হলেন উপজেলার পাটলি ইউনিয়নের সোলেমানপুর গ্রামের মোহাম্মদ হোসেন, তার স্ত্রী মাহিমা আক্তার ও তাদের মেয়ে মৌসুমি বেগম। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
জগন্নাথপুর থানার ওসি শশাঙ্ক পাল কালবৈশাখী ঝড়ে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যুর বিষয়টি জানান।
এদিকে সকাল ৭টার দিকে সুনামগঞ্জের শাল্লায় বজ্রপাতে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। তারা হলেন উপজেলার শাল্লা ইউনিয়নের নাছিরপুর গ্রামের মুকুল খাঁন ও তার ছেলে মাসুদ খাঁন।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, ভোরবেলা নাছিরপুর গ্রামের মুকুল খাঁন, তার দুই ছেলে ও শ্যালকপুত্রকে নিয়ে বাড়ির পাশে হাওরে কৃষি কাজ করতে যান। সকাল ৭টায় হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ের সাথে বজ্রপাতের কবলে পরে মুকুল খাঁন ও ছেলে মাসুদ খাঁনন ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। এসময় মুকুল খাঁনের আরেক ছেলে রিমন খাঁন ও শ্যালকপুত্র তানভীর হোসেন আহত হন। তাদের চিকিৎসার জন্য হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে শাল্লা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সাত্তার জানান, সকালে বাড়ির পাশের হাওরের জমিতে কাজ করার সময় হঠাৎ বজ্রপাতের কবলে পরে এ হতাহতের ঘটনাটি ঘটে।
শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম নাছিরপুরে বজ্রপাতে বাবা-ছেলে মৃত্যুর বিষয়ে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।