নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দুই বাংলার সম্প্রীতির বন্ধন হিসেবে এক সময় বাংলাদেশ ও কলকাতায় নিয়মিত আয়োজন হতো ইন্দো-বাংলাদেশ-বাংলা গেমস। যদিও এই গেমস এখন অতীত। ইন্দো-বাংলাদেশ-বাংলা গেমস নিয়ে এখন আর আগ্রহী নয় কেউই। তবে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের ক্রীড়া সংগঠকরা এক মোহনায় মিলিত হতে যাচ্ছেন। দুই দেশের পিছিয়ে পড়া ডিসিপ্লিনগুলোকে পুনরজ্জীবিত করতেই ‘ভারত বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ ফোরাম’ এর আত্মপ্রকাশ ঘটছে আজ। দুপুর ১২টায় উত্তরা ক্লাবে বাংলাদেশ ও ভারতের ক্রীড়া সংগঠকরা এক সভায় মিলিত হবেন বলে জানান ফোরামের প্রস্তাবিত প্রেসিডেন্ট এএসএম হায়দার। সভায় যোগ দিতে ভারত থেকে ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল গতকাল ঢাকায় এসে পৌঁছেছে। ভারতকে আটটি ভাগে বিভক্ত করে প্রতি অঞ্চল থেকে একজন করে প্রতিনিধি যোগ দিচ্ছেন এই সভায়। এদের মধ্যে ত্রিপুরা টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সুজিত রায়, ত্রিপুরা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রতন সাহা, পশ্চিমবঙ্গ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক জহর দাস, মহারাষ্ট্র অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের দয়ানন্দ কুমার আত্তাভার, ্আগরতলা স্পোর্টস ক্লাবের চেয়ারম্যান অলক ঘোষ, ক্রীড়া সংগঠক বিশাল সিং সোলাঙ্কি ও সমীর অধিকারী এবং কলকাতা স্পোর্টস জার্নালিষ্ট ক্লাবের সাবেক সম্পাদক সুবেন রাহা। অন্যদিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন ফেডারেশন ও ক্রীড়া সংস্থার ২০ জন সম্পাদক আজকের সভায় উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে। এএসএম হায়দার বলেন, ‘এই ফোরামের প্রধান লক্ষ্য দুই দেশের পিছিয়ে পড়া খেলাগুলোকে প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আর এ লক্ষ্যে দুই দেশের মাটিতেই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হবে। তবে যে কোন স্বশাসিত ক্রীড়া সংস্থার কোন ব্যাপারে ফোরাম হস্তক্ষেপ করবে না এবং ফোরামের সেই অধিকারও নেই। আগামীকালের (আজ) সভায় আমরা পাঁচটি আলোচ্যসূচীর উপর আলোচনা করবো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।