নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলারদের একজন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। পাঁচবারের এই বর্ষসেরা ফুটবলারকে নিয়ে নতুন অভিযোগ তুলেছেন তারই সতীর্থ রুনি। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড তারকার বন্ধু ও সাবেক ক্লাব সতীর্থ ওয়েইন রুনির মতে, অকারণেই ডাইভ দেওয়াটা রোনালদোর খুব পছন্দের! রোনালদো ও রুনি দুজনই ইউনাইটেডে যোগ দিয়েছিলেন তাদের ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে।
তারা একসঙ্গে ক্লাবের হয়ে অনেক শিরোপা জেতার পাশাপাশি দুজনের মধ্যে সম্পর্কটাও ছিল দারুণ। ২০০৬ বিশ্বকাপের এক ঘটনায় চিড় ধরে তাদের সে সম্পর্কে। সেবার কোয়ার্টার-ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল পর্তুগাল ও ইংল্যান্ড। টাইব্রেকারে ম্যাচটি ৩-১ গোলে জিতেছিল রোনালদোর দল। এরপর ঐ ম্যাচে একটি ফাউলকে কেন্দ্র করে রেফারিকে লাল কার্ড দেখাতে প্ররোচিত করেছিলেন রোনালদো।
শনিবার ম্যানচেস্টারে একটি ইভেন্টে ওই ঘটনার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে রুনি বলেন, রোনালদো ডাইভ দিতে পছন্দ করেন। ‘সে ডাইভ দিতে পছন্দ করে। ক্রিস্তিয়ানোর সঙ্গে আমার কোনো সমস্যা ছিল না।’
(বিশ্বকাপের ম্যাচের পর) আমি তার সঙ্গে টানেলে কথা বলেছিলাম। আমি বলেছিলাম, ‘আমাকে (লাল কার্ড) দেখানোতে তোমার ভূমিকাতে আমার কোনো সমস্যা নেই’, কারণ প্রথমার্ধে আমি তাকে ডাইভিংয়ের জন্য কার্ড দেখানোর চেষ্টা করেছিলাম।”
খেলোয়াড় হিসেবে রোনালদোর প্রশংসা করলেও রুনির মতে, একটা জায়গায় এখনও কোনো পরিবর্তন আসেনি তার। ‘ক্রিস্তিয়ানো (রোনালদো) একই সঙ্গে খুব ভালো ছিল আবার বিরক্তিকরও। সে সম্ভবত (খেলোয়াড় হিসেবে) এখন আর ততটা ভালো নয়, তবে সে সম্ভবত ঠিক আগের মতোই বিরক্তিকর।’
২০০৬ বিশ্বকাপের সেই ঘটনার পর সংবাদমাধ্যমে গুঞ্জন ছিল, রুনি ও রোনালদোর মধ্যে আগের সেই বন্ধুত্ব নেই। তবে রুনি জানালেন, তাদের সম্পর্কটা সবসময়ই দারুণ। ‘আমি ইংলিশ, সে পর্তুগিজ। যখন আমরা (প্রতিপক্ষ হিসেবে) খেলতাম তখন তাকে কোনো ছাড় দিতাম না। (তখন) সে আমার বন্ধু নয়। কিন্তু যখন খেলা শেষ হত, তখন আমরা আবার বন্ধু হয়ে যেতাম।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।