পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মহামারি করোনার প্রকোপ কমার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ব অর্থনীতি ফের ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতেও গতি এসেছে। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে দেশে বাড়ছে কোটিপতির সংখ্যা। এক বছরের ব্যবধানে দেশে কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা বেড়েছে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৮৬। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।
২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে এক কোটি টাকার বেশি আমানত রয়েছে এমন অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ৯৩ হাজার ৮৯০টি। ২০২১ সালের ডিসেম্বর শেষে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ এক হাজার ৯৭৬টিতে। সেই হিসাবে, এক বছরের ব্যবধানে কোটিপতি হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে ৮ হাজার ৮৬টিতে। প্রতিবেদনে বলা হয়, এক কোটি এক টাকা থেকে পাঁচ কোটি টাকার আমানতকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ হাজার ৮৮৩ টিতে, যেখানে জমার পরিমাণ এক লাখ ৬৬ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকা। পাঁচ কোটি থেকে ২০ কোটি টাকার মধ্যে ১৭ হাজার ৯টি হিসাব রয়েছে, যেখানে জমার পরিমাণ এক লাখ ৫৮ হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা। ২০ কোটি থেকে ৫০ কোটি টাকার ওপর মোট হিসাবধারীর সংখ্যা ৫ হাজার ৮৪টি, যেখানে জমার পরিমাণ ৩ লাখ ২৮ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোতে ১২ কোটি ৪৮ লাখ ৯৬ হাজার ৯৩৪টি ব্যাংক হিসাব খোলা হয়। এসব হিসাবে অর্থ জমার পরিমাণ ১৫ লাখ ১২ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে শুধু কোটি টাকার বেশি হিসাবে জমার পরিমাণ ৬ লাখ ৫৩ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা। ২০২০ সালের ডিসেম্বর শেষে মোট আমানতের স্থিতির পরিমাণ ১৩ লাখ ৭৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। একই সময় শেষে কোটিপতি ব্যাংক হিসাবগুলোয় জমার পরিমাণ ছিল ৫ লাখ ৯৫ হাজার ২৮৬ কোটি টাকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।