পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিজ স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যা মামলায় পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তার হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন। সোমবার (১৪ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি কাজী ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদনটি কার্যতালিকায় রয়েছে। ২০২১ সালের ১২ মে পাঁচলাইশ থানায় এ মামলা করেন মিতুর বাবা। দণ্ডবিধির ৩০২, ১০৯ ও ৩৪ ধারায় বাবুল আক্তারসহ আট জনকে আসামি করে দায়ের করা মামলাটি রেকর্ড করা হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন মো. কামরুল ইসলাম সিকদার প্রকাশ মুসা (৪০), এহতেশামুল হক প্রকাশ ভোলাইয়া (৪১), মো. মোতালেব মিয়া প্রকাশ ওয়াসিম (২৭), মো. আনোয়ার হোসেন (২৮), মো. খায়রুল ইসলাম প্রকাশ কালু (২৮), সাইদুল ইসলাম প্রকাশ সাকু (৪৫) ও শাহজাহান মিয়া (২৮)। এদের মধ্যে সাইদুল ও শাহজাহান পলাতক। বাবুল আক্তারের শ্বশুর সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন মামলা দায়ের শেষে সাংবাদিকদের বলেন, বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে মিতুকে হত্যা করা হয়েছে। তাই বাবুল আক্তারসহ ৮ জনকে আসামি করে মামলা করেছি। বাবুল আক্তারের সঙ্গে এক এনজিও কর্মীর পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় আমার মেয়ের সঙ্গে বাবুলের ঝগড়া হয়। মৃত্যুর আগে মিতু বিষয়টি আমাদের জানিয়েছিল। পারিবারিকভাবে বিষয়টি সমাধানেরও চেষ্টা করেছি। কিন্তু পারিনি। বাবুল ও ওই নারী মিতুকে মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছিল।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে পাঁচলাইশ থানার ও আর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার অদূরে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে খুন করা হয় মিতুকে। এই ঘটনায় বাবুল আক্তার বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। কিন্তু মিতুর বাবা সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন দাবি করে আসছিলেন, বাবুল আক্তারের পরিকল্পনায় ও নির্দেশে তার মেয়ে মিতুকে খুন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।