মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ক্ষেতে জন্মেছে বিভিন্ন আকারের অসংখ্য মানকচু। তার মধ্যে একটি কচু দেখে কৃষকের চক্ষু ছানাবড়া! যেনতেন কচু নয়, আকারে বিশাল এটি। মেপে দেখা যায়, এর ওজন প্রায় ৫০ পাউন্ড। কেজিতে সাড়ে ২২ কেজির বেশি। বিশাল এ কচুকে বিশ্বের ‘সবচেয়ে বড়’ বলে দাবি ওই কৃষকের।
কচুটি জন্মেছে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই অঙ্গরাজ্যে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, হাওয়াইয়ের কৃষক ক্লেরেন্স মেদেইরোস পাঁচ দশক ধরে কচু চাষ করছেন। তার খেতে বড় বড় কচু জন্মে। এ জন্য ওই এলাকায় তার খ্যাতি রয়েছে। তবে গত সপ্তাহে ক্লেরেন্সের খেত থেকে যে কচুটি সংগ্রহ করা হয়েছে, সেটি অন্য সবগুলোর চেয়ে আলাদা। ক্লেরেন্স বলেন, ‘কচুটি সংগ্রহের পর আমি আর আমার স্ত্রী নেইলি ভীষণ অবাক হয়েছি। এটি বিশাল। মেপে দেখা যায় কচুটির ওজন ৫০ পাউন্ড।’
সংবাদমাধ্যমকে ক্লেরেন্স আরও জানান, তার খেতে এর আগেও বিশাল আকারের কচু জন্মেছে। গত মৌসুমে নিজেদের খেত থেকে ৩৩ পাউন্ডের একটি মানকচু সংগ্রহ করেছিলেন এই কৃষক দম্পতি। তবে এবারের কচুটির আকার আগের সবগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে। ক্লেরেন্সের দাবি, এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানকচু। স্বীকৃতি পেতে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে আনুষ্ঠানিক আবেদন করবেন তিনি। ইতিমধ্যে কচুটির মাপ নিয়েছেন হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের উলু কো–অপারেটিভের সদস্যরা। এ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে গিনেস কর্তৃপক্ষের কাছে কচুটির স্বীকৃতির পক্ষে প্রমাণ উপস্থাপন করা হবে। প্রতিষ্ঠানটির সদস্য হলোকাই ব্রাউন বলেন, ‘বিগত বছরগুলোয় আমি অনেক বড় আকারের কচু দেখেছি। তবে এটির মতো বড় কচু দেখিনি। এটা অবিশ্বাস্য। স্বীকৃতি পেলে এটাই হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানকচু।’ সূত্র : ইউপিআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।