পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে দেশের এক কোটি পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে ছয়টি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর অংশ হিসেবে রমজানের আগে ১০ মার্চ থেকে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রি শুরু করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। রাজধানী ও অন্যান্য বড় শহরের বাইরে একেবারে ইউনিয়ন পর্যায়ে এসব পণ্য অসহায়-দরিদ্রদের কাছে পৌঁছে দেয়া হবে। তবে তেল, চিনি, ডাল ও ছোলা সারাদেশে বিক্রি করা হলেও রাজধানীতে পেঁয়াজ ও খেজুর বিক্রি করা হবে। প্রথম রমজান থেকে বিক্রি করা হবে ছোলা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, আমরা রমজান উপলক্ষে এক কোটি পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য পৌঁছে দিতে চাই। এজন্য দুই দফায় পণ্য বিক্রি করা হবে। প্রথম দফায় ১০ মার্চ থেকে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রি করা হবে। চলবে ২৬ রমজান পর্যন্ত। দ্বিতীয় দফায় প্রথম রমজান থেকে ছোলা বিক্রি শুরু করবো। তিনি জানান, ইতিমধ্যে এক কোটি পরিবারের তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে যে ৫০ লাখ পরিবারের তালিকা করা হয়, সেখান থেকে ৩০ লাখ পরিবারকে বাছাই করা হয়েছে। বাকি ৭০ লাখ পরিবারের তালিকা জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এবং সিটি করপোরেশন প্রস্তুত করছে। শফিকুজ্জামান বলেন, সরকারের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে, রমজান মাসজুড়ে অসহায়-দরিদ্র মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পৌঁছে দেওয়া। যাতে তারা স্বস্তিতে রমজান ও ঈদ উদযাপন করতে পারেন। এক কোটি পরিবারকে পণ্য দিতে পারলে দেশের অন্তত পাঁচ কোটি মানুষ উপকৃত হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।