পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রতি লিটার তেলে ১০ টাকা এবং ডালে কেজিপ্রতি ৫ টাকা বাড়িয়ে গতকাল পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ(টিসিবি)। তবে দাম বাড়ায় অসন্তোষ জানিয়েছেন ক্রেতারা। তারা বলছেন, সরকারের ভর্তুকি মূল্যে দেওয়া পণ্যের দাম হুট করে বাড়ানোয় বাড়তি চাপ তৈরি হয়েছে। করোনা-পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনায় দাম আগের মতো রাখা উচিত ছিল। গতকাল বুধবার রাজধানীর টিকাটুলি এলাকায় টিসিবির ট্রাকে পণ্য কিনতে গিয়ে এমনটি জানিয়েছেন কয়েকজন ক্রেতা।
মো. হামিদ হোসেন নামের এক রিকশাচালক বলেন, দুই লিটার তেল আর দুই কেজি ডাল কিনতে আগের থেকে ৩০ টাকা বেশি লাগলো। এখন যে পরিস্থিতি তাতে ৩০ টাকা অনেক বেশি। আগে টিসিবির পণ্য কম দামে খেতাম, এখন তাও বেড়ে গেলো।
কয়েকদিন বিরতির পর গতকাল থেকে আবারও টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে এ দফায় টিসিবির এক লিটার তেল কিনতে গুনতে হচ্ছে ১০০ টাকার পরিবর্তে ১১০ টাকা এবং এক কেজি মসুর ডালের জন্য ৫৫ টাকার পরিবর্তে ৬০ টাকা। চিনির দাম আগের মতো ৫৫ টাকা এবং পেঁয়াজের দাম ৩০ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
রামপুরায় টিসিবির পণ্য কিনতে আসা গৃহবধূ আনোয়ারা বেগম বলেন, বাজারে দাম বাড়ে, আবার সরকারের দেওয়া পণ্যের দামও বাড়ে। সেই বাড়তি টাকা জোগার করতে আমাদের মতো গরিবরা মরে।
এদিকে দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বলেন, বাজারের তুলনায় টিসিবির পণ্যর দাম অনেক কম থাকায় তেল ও ডালের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। কারণ খুব বেশি পার্থক্য থাকায় কালোবাজারি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
সারা দেশব্যাপী মহানগরী, জেলা ও উপজেলায় ৪০০ থেকে ৪৫০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম চলছে। যা শুক্রবার ছুটির দিন ব্যতীত আগামী ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে।
একজন ক্রেতা টিসিবির ট্রাক থেকে সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি চিনি, দুই কেজি ডাল এবং আড়াই কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।