মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
তার বাবা বিখ্যাত ক্রিকেটার ওয়েস্ট ইন্ডিজের ভিভিয়ান রিচার্ডস এবং মা বলিউড অভিনেত্রী নীনা গুপ্তা। প্রবাদপ্রতিম ক্রিকেটারের সঙ্গে ভারতের অভিনেত্রীর প্রেম। গত শতাব্দীর আশির দশকে তুমুল শোরগোল ফেলা সেই সম্পর্কেরই ফসল মেয়ে মাসাবা।
মেয়ের বড় হয়ে ওঠা একলা মায়ের কাছে। মাসাবা গুপ্তার শৈশব আর পাঁচ জনের মতো কাটেনি। জন্ম থেকে বেড়ে ওঠা, সবটাই ছিল কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দু, লাগাতার চর্চার বিষয়। কারণ তার বাবার নাম ভিভিয়ান রিচার্ডস, মা নীনা গুপ্তা।
ভিভ রিচার্ডসের সঙ্গে কেমন সম্পর্ক তার? ছোটবেলার স্মৃতিতে কতখানি জুড়ে রয়েছেন বাবা? সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ নিয়ে কথা বলেন পেশায় পোশাকশিল্পী মাসাবা। ভারতে খেলতে এসে তার মায়ের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়েছিলেন বিবাহিত ভিভ। সে সম্পর্ক বিয়েতে পরিণতি পায়নি।
ভিভ ফিরে যান স্ত্রী মিরিয়ামের কাছে। নীনার গর্ভে রয়ে গিয়েছিল সেই প্রেমের রেশ। সে জন্য বাবার উপরে অবশ্য কোনও রাগ নেই মেয়ে মাসাবার। নেই বাবাকে ছাড়া একা মায়ের কাছে বড় হওয়া নিয়ে কোনও জমাট বাঁধা অভিমানও। ভিভকে বরং অনেকখানি শ্রদ্ধাই করেন মাসাবা এবং ভালওবাসেন। ঠিক যেমনটা ভালবাসেন আর শ্রদ্ধা করেন মা নীনাকে।
বাবার সঙ্গে কাটানো ছোটবেলার দিনগুলো আজও বরং মেয়ের কাছে মধুর স্মৃতি। মাসাবার কথায়,‘ ছোটবেলা মানেই ছিল দেদার ঘুরে বেড়ানো। স্কুলে ছুটি পড়লেই প্লেনে চেপে আমি সোজা বিদেশে। আফ্রিকা কিংবা ইংল্যান্ডে বাবার সঙ্গে সঙ্গে ঘুরছি। ওই সময়ে বাবা ক্রিকেটে ধারাভাষ্য দিতে এক দেশ থেকে অন্য দেশে ঘুরতেন।’
মাসাবা জানান, ৮ থেকে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত বাবা ভিভ রিচার্ডসের সঙ্গেই দারুণ কেটেছে তার ছুটির দিনগুলো। মা নীনা গুপ্তার কাছেই বড় হওয়া। সূত্র : দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।