Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

উইজা : অরিজিন অফ ইভিল

প্রকাশের সময় : ৭ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

মাইক ফ্ল্যানাগান পরিচালিত হরর ফিল্ম ‘উইজা : অরিজিন অফ ইভিল’। ২০১৪তে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘উইজা’ ফিল্মটির প্রিকুয়েল এটি। ‘মেকবিলিভ’ (২০০০), ‘স্টিল লাইফ’ (২০০১), ‘গোস্টস অফ হ্যামিল্টন স্ট্রিট’ (২০০৩), ‘অ্যাবসেনশিয়া’ (২০১১), ‘অকুলাস’ (২০১৪), ‘হাশ’ (২০১৬) এবং ‘বিফোর আই ওয়েক’ (২০১৬) ফ্ল্যানাগান পরিচালিত চলচ্চিত্র।
বলা হয় আত্মার দুনিয়া নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। না জেনে বা কম জেনে মৃত মানুষের আত্মা নিয়ে খেললে বিপদে পড়তে হয়। ঠিক এমনই ঘটে অ্যালিস য্যান্ডার (এলিজাবেথ রিসার) আর তার পরিবারের ক্ষেত্রে। সময়টা ১৯৬৫। অ্যালিস তার দুই মেয়ে পলিনা ‘লিনা’ (অ্যানালিস ব্যাসো) আর ডরিসকে (লুলু উইলসন) নিয়ে তার খদ্দেরদের জন্য প্রেত বৈঠক বা প্ল্যানচেটের আয়োজন করে থাকে। আসলে তাদের এই তে বৈঠক একেবারেই বানোয়াট, ভাঁওতা। যাদের প্রিয়জন সদ্য মারা গেছে এমন কিছু সরল আর বিপর্যস্ত মানুষকে ঠকিয়ে তারা আয় রোজগার করে। অ্যালিস একটি উইজা বোর্ড ব্যবহার করে আত্মা আনার ভান করে। আর তার দুই মেয়ে আড়াল থেকে এমনভাবে কথা বলে যেন তারাই ডেকে আনা আত্মা। এভাবেই চলছিল তার প্রতারণ। কিন্তু অ্যালিস জানতেই পারেনি অজান্তে উইজা বোর্ডটি দিয়ে সে আসল অশুভ আত্মাদের জন্য পথ করে দিচ্ছে। একসময় ডরিস কিছু অদ্ভুত আচরণ প্রদর্শন করা শুরু করে। তার আচরণ দিনে দিনে সহিংস হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বোঝা যায় এক নিষ্ঠুর আত্মা তার ওপর ভর করেছে। প্রচÐ আতঙ্কের মুখোমুখি হয়ে। সেই অশুভ আত্মার হাত থেকে যে করেই হোক ডরিসকে বাঁচাতে হবে এবং সেই আত্মাকে তার জগতে ফেরত পাঠাতে হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: উইজা : অরিজিন অফ ইভিল

৭ নভেম্বর, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ