মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ছাত্রছাত্রীরা নিয়ম ভাঙলে শাস্তি দেন শিক্ষক। পুরনো রেওয়াজ এখন আর নেই। দিনকাল বদলেছে এবং ছাত্রছাত্রীদের মারধর করা বারণ। আর তা ভেবেই হয়তো ইন্দোনেশিয়ার একটি স্কুলে অন্য শাস্তি দেওয়া হল শিক্ষার্থীদের।
মোবাইল ফোন নিয়ে স্কুলে আসা এবং সেটি ব্যবহার করায় শিক্ষার্থীদের ফোন পুড়িয়ে দিলেন শিক্ষিকারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিও। ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছে নেটিজেনদের একাংশ।
ঘটনাটি ঘটেছে ইন্দোনেশিয়ার একটি বোর্ডিং স্কুলে। ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকের মতো স্যোশাল মিডিয়ায়। ওই ভিডিওতেই দেখা গেছে, একদিকে একদল শিক্ষার্থী অসহায়ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। উল্টো দিকে একজন শিক্ষক।
শিক্ষার্থীদের হাত থেকে সেই শিক্ষক একটার পর একটা মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে পাশেই জ্বলতে থাকা আগুনে ছুঁড়ে ফেলছেন। দাউ দাউ করে জ্বলে উঠছে ফোন। শিক্ষার্থীরা ফোন না পোড়ানোর জন্য শিক্ষিকাদের কাছে বারবার অনুরোধ করে। যদিও সে কথায় কান দেননি শিক্ষিকা। নির্মম ভঙ্গিতে নিজের কাজ করে চলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটনাটি নিয়ে হইচই পড়েছে। নেটিজেনদের একাংশের বক্তব্য, শিক্ষকরা শাস্তি দিতেই পারেন, তাই বলে কারও ফোন নষ্ট করার অধিকার নেই কারও। ভিডিওর নিচে একজন নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘হয়তো বোর্ডিং স্কুলে এমনভাবেই ছাত্রছাত্রীদের শাস্তি দেওয়া হয়। হয়তো এরপর তারা আর শ্রেণিকক্ষে ফোন আনবে না।’
তবে অনেকেই শিক্ষকদের এই কাজের তীব্র নিন্দা করেছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘যারা শিক্ষক তাদের কাছ থেকে এমন ব্যবহার আশা করা যায় না। এটা জঘন্য কাজ হল। কারও ফোন পুড়িয়ে দেওয়ার অধিকার নেই আপনাদের।’ সূত্র : দ্য রাকায়াত পোস্ট, টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।