পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পূর্বাচলে অবৈধ দখলে থাকা কয়লা উচ্ছেদ অভিযান। গত ১৩ জানুয়ারী দৈনিক ইনকিলাবে পূর্বাচলে কয়লা খনি! শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশের পর রাজউকের জমিতে থেকে অবৈধ কয়লা স্থাপনা ও দখলদার অবৈধ বিলবোর্ড উচ্ছেদ করেছে রাজউক।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এবং সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী ইনকিলাবকে বলেন, রাজউকের জমিতে আর অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ নয়। উচ্ছেদকৃত স্থানে রাস্তা নিমাণ করে এবং সকল ময়লা আবর্জনা সরিয়ে নান্দনিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ফিরে আনতে সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী (বাস্তবায়ন) উজ্জল মল্লিক ইনকিলাবকে বলেন, কাঞ্চন ব্রীজ সংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে রাজউকের জমিতে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মদদে অবৈধভাবে কয়লা গুদামজাত করে বেশ কিছু অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছিল। সে গুলো আমরা উচ্ছেদ করেছি। আগামী বুধবার আবারো উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
গত বৃহস্পতিবার রাজউকের ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আক্তারে নেতৃত্ব এবং পূর্বচাল নতুন শহর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী (বাস্তবায়ন) উজ্জল মল্লিকসহ প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ১টি হুইল এক্সকাভেটর, ২টি পে-লোডার, একটি ডাম্প ট্রাকের মাধ্যমে পুরানো এসব কয়লাসহ অবৈধ স্থাপনা ও দখলদারদের উচ্ছেদ করা হয়। উচ্ছেদের আগে অবৈধ দখলমুক্ত করার জন্য এলাকায় মাইকিং করে সর্তক করা হয়।
রাজউক থেকে বলা হয়, রাজউকের বাস্তবায়নাধীন পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। প্রকল্প এলাকার ৪ নম্বর সেক্টরের কাঞ্চন ব্রীজ সংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে রাজউকের জমিতে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মদদে অবৈধভাবে কয়লা গুদামজাতসহ বেশ কিছু অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ ও বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছিল। পূর্বাচল নতুন শহর এলাকার উন্নয়নমুলক কাজের নির্মাণ সামগ্রী নয় এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর বলে পূর্বেও অনেকবার এসব কয়লা উচ্ছেদ করা হয়েছিল। এছাড়া প্রকল্প এলাকায় আগামীতে কোনো প্রকার অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ না হয় সে জন্য উচ্ছেদ কার্যক্রম চলমান থাকবে বলে জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।