নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্কোরকার্ড দেখলে যে কারো মনে হতে পারে খেলা হচ্ছে বুঝি ভিন্ন দুটি উইকেটে! আগের দিন যেখানে ৯৫ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা, সেখানে নিউজিল্যান্ডের শেষ জুটির রানই ৯৪! ম্যাচের চিত্র অনেকটা ফুটে ওঠে ¯্রফে এইটুকুতেই! সঙ্গে হেনরি নিকোলসের সেঞ্চুরি, টম বøান্ডেলের ‘প্রায়’ সেঞ্চুরি আর শেষ ব্যাটসম্যান ম্যাট হেনরির ফিফটি তো আছেই। তাতে এরপর দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে ফিরে এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিংয়ের ভোগান্তিও। সবমিলিয়ে ম্যাচের ভাগ্যও এখন মোটামুটি পরিষ্কার।
২০০৪ সালের মার্চের পর টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কোনো জয় নেই নিউজিল্যান্ডের। দেড় যুগের সেই খরা ঘোচানোর মঞ্চ কিউইরা তৈরি করে ফেলেছে ক্রাইস্টচার্চ টেস্টের ¯্রফে ২ দিনেই। প্রথম ইনিংসে ৩৮৭ রানের লিডের পর তারা দ্বিতীয় ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার ৩ উইকেট নিয়েছে দ্রæতই। প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৮২। দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় দিন শেষ করেছে ৩ উইকেটে ৩৪ রান নিয়ে।
নিকোলসের সেঞ্চুরি, নাইটওয়াচম্যান নিল ওয়্যাগনারের ঝড়ো ব্যাটিং, বল হাতে ৭ উইকেট নেওয়া হেনরি ব্যাটিংয়ে শেষে নেমে ফিফটি, এমন অনেক কিছু পাওয়ার দিনে নিউ জিল্যান্ডের জন্য খানিকটা আক্ষেপ কেবল বøান্ডেলের সেঞ্চুরিটা হাতছানি দিয়েও মিলিয়ে যাওয়া। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে এই কিপার-ব্যাটসম্যান আউট হন ৯৬ রানে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
দক্ষিণ আফ্রিকা : ৯৫ ও ২য় ইনিংস: ৯ ওভারে ৩৪/৩ (এরউইয়া ০, এলগার ০, মারক্রাম ২, ফন ডার ডাসেন ৯*, বাভুমা ২২*; সাউদি ২/২০, হেনরি ১/১৩)।
নিউজিল্যান্ড ১ম ইনিংস : ১১৭.৫ ওভারে ৪৮২ (আগের দিন ১১৬/৩) (নিকোলস ১০৫, ওয়্যাগনার ৪৯, মিচেল ১৬, বøান্ডেল ৯৬, ডি গ্র্যান্ডহোম ৪৫, জেমিসন ১৫, হেনরি ৫৮*; রাবাদা ২/১১৩, স্টুয়ারম্যান ১/১২৪, ইয়ানসেন ২/৯৬, অলিভিয়ের ৩/১০০, মারক্রাম ২/২৭)। দ্বিতীয় দিন শেষে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।