পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক আসিফ নজরুল বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা বর্তমানে খুবই ক্রাইসিস মোমেন্টে আছে। নির্বাচনের প্রতি অনাস্থা থেকে মানুষকে ফিরিয়ে আনার বড় একটি দায়িত্ব রয়েছে নতুন কমিশনের। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যেন সত্যিকারের জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার আগামী দিনে কায়েম হয় এই লক্ষ্যে যেন সার্চ কমিটি ভূমিকা রাখে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য গতকাল বিশিষ্টজনদের সঙ্গে সার্চ কমিটির অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
ড. আসিফ নজরুল বলেন, আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য সার্চ কমিটিকে ধন্যবাদ। আমরা বলেছি, যারা অবসরের পরেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ বা বিপক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়েছেন, তারা যেন কোনোভাবেই ইসিতে না আসতে পারেন। আর যারা আসবেন, তাদের সুষ্ঠু নির্বাচন করার মানসিকতা ও সাহসিকতা যেন থাকে। ইসি গঠনের জন্য সার্চ কমিটি প্রেসিডেন্টের কাছে যাদের নাম সুপারিশ করবে তাদের নাম যেন আগেই প্রকাশ করা হয় সে প্রস্তাবও করেছি। তিনি বলেন, আমাদের কাছে মনে হয়েছে অনুসন্ধান কমিটি মন দিয়ে আমাদের কথা শুনেছে। এখন আমাদের কথা কতটুকু রাখবে, সেটি নাম প্রকাশ করার পর আমরা বুঝতে পারবো। আমাদের থেকে কেউ কোনও নাম প্রস্তাব করেননি। তবে কিভাবে কিসের ভিত্তিতে ইসির সদস্য বাছাই করা উচিত বা উচিত না, আমরা সে বিষয়ে বলেছি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, সার্চ কিমিটির ওপর শতভাগ আস্থা রাখার সুযোগ নেই। আগের সার্চ কমিটি আপনারা দেখেছেন, কি করেছে না করেছে। অনুসন্ধান কমিটির গঠন নিয়েও সমাজে কিছু ভিন্ন মত ছিল। কাজেই এখানে শতভাগ আস্থার কোনও জায়গা নাই। আমাদের কথা হচ্ছে, বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়। সর্বোপরি কী কমিশন গঠন করা হয়, কোন ১০ জনের নাম প্রস্তাব করা হয় সেটাই হচ্ছে আমাদের দেখার বিষয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।