Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইনফার্নো

প্রকাশের সময় : ৪ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

ড্যান ব্রাউনের সৃষ্টি রবার্ট ল্যাঙডন সিরিজের তৃতীয় চলচ্চিত্র ‘ইনফার্নো’। সিরিজের আগের দুই ফিল্ম ‘দ্য দা ভিঞ্চি কোড’ (২০০৬) এবং ‘এঞ্জেল্স অ্যান্ড ডিমন্স’-এর (২০০৯) মত এই থ্রিলার ফিল্মটিও পরিচালনা করেছেন রন হাওয়ার্ড। ‘অ্যাপোলো থার্টিন’ (১৯৯৫), ‘এড টিভি’ (১৯৯৯), ‘ড. স্যুস’ দ্য গ্রিঞ্চ স্টোল ক্রিসমাস’ (২০০০), ‘আ বিউটিফুল মাইন্ড’ (২০০১), ‘দ্য মিসিং’ (২০০৩), ‘সিন্ডারেলা ম্যান’ (২০০৫), ‘ফ্রস্ট/নিক্সন’ (২০০৮), ‘দ্য ডাইলেমা’ (২০১১), ‘রাশ’ (২০১৩) এবং ‘ইন দ্য হার্ট অফ দ্য সি’ (২০১৫) হাওয়ার্ড পরিচালিত চলচ্চিত্র।
হার্ভার্ডের বিখ্যাত সিম্বলজিস্ট রবার্ট ল্যাঙডনের (টম হ্যাঙ্কস) ঘুম ভাঙে ফ্লোরেন্সের এক হাসপাতালের বেডে। গত ৪৮ ঘণ্টার কিছুই তার মনে নেই। তার চিকিৎসকদের একজন সিয়েনা ব্রæকস (ফেলিসিটি জোন্স) তাকে জানায় মাথায় বুলেটের আঘাত থেকে তার সাময়িক বিস্মরণ হয়েছে। হাসপাতালেই তাকে আবার হত্যার চেষ্টা করা হয়। সে সিয়েনার অ্যাপার্টমেন্টে আশ্রয় নিয়ে বিশ্লেষণ করা শুরু করে কী ঘটছে। সে জানতে পারে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন এবং একটি প্রাইভেট সিকিউরিটি ফার্ম তাকে অনুসরণ করছে। তার মালামালের মধ্যে সে দান্তে’র ‘ইনফার্নো’ অবলম্বনে সান্দ্রো বত্তিচেলির ‘ম্যাপ অফ হেল’ চিত্রের ডিজিটাল অনুলিপি পায় এবং তাতে কিছু সঙ্কেত আবিষ্কার করে। এই সঙ্কেত ও অন্যান্য কিছু সূত্র থেকে সে এক ভয়ানক ষড়যন্ত্র হদিস পায়। এর হোতা বিলিয়নেয়ার বার্ট্রান্ড যবরিস্ট (বেন ফস্টার)। ভবিষ্যতের এক নিখুঁত মানবজাতি গঠনের জন্য সে এক বিশাল গণহত্যার পরিকল্পনা করেছে। আর এই কাজে সে নতুন এক ভাইরাসকে কাজে লাগাবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইনফার্নো

৪ নভেম্বর, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ