মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
গত দুই বছরে আমাদের জীবনের দৈনন্দিন অংশ হয়ে গেছে মাস্ক। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে মাস্ককে এক অবশ্যম্ভাবী হাতিয়ার বলা হয়েছে। নিঃসন্দেহে সংক্রমণ রোধে পথেঘাটে সর্বত্র মাস্ক ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।
কিন্তু এই জরুরি কাজটি অনেকের কাছে বেশ ঝামেলা মনে হয়। এমন পরিস্থিতিতে এবার সামনে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার এক আশ্চর্য মাস্ক। এর নাম ‘কোস্ক’। চেনা মাস্কের পথে না হেঁটে এই মাস্ক নাক-মুখ নয়, ঢেকে রাখে কেবল নাকটুকুই! যা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত নেট দুনিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংস্থা অ্যাটম্যান তৈরি করেছে এই মাস্ক। কোরিয়ান ভাষায় নাককে বলা হয় ‘কো’। তাই এই অভিনব মাস্কের নাম রাখা হয়েছে কোস্ক, কেননা এটি নাকটুকুকেই ঢেকে রাখে কেবল। মাস্ক পরে থাকা অবস্থায় খাওয়া দাওয়া করা যায় না। কিন্তু এই মাস্ক পরে থাকলে দিব্যি খাওয়া দাওয়া করা যাবে। সেটাই ফলাও করে বলা হয়েছে বিজ্ঞাপনে।
কেবলই কি খাওয়া দাওয়া? ঠোঁট আড়ালে না থাকায় সুন্দরীরা লিপস্টিক লাগাতে পারবেন। সাধারণত মাস্ক পরলে যেভাবে কেবল চোখটুকুই বাইরে থাকে মুখের, এক্ষেত্রে তা হয় না। এই মাস্ককে বলা হচ্ছে কেএফ৮০ মাস্ক। এখানে কেএফ বলতে ‘কোরিয়ান ফিল্টার’। দাবি, ০.৩ মাইক্রন পর্যন্ত ক্ষুদ্র জীবাণুও ৮০ শতাংশ পর্যন্ত রুখতে সক্ষম এই মাস্ক।
কিন্তু এমন সুবিধার পরও বহু নেটিজেনই মানতে পারছেন না এই মাস্ককে। তাদের দাবি, এই মাস্কে যেহেতু মুখ খোলা তাই সংক্রমণ রোধের পথটা যেন অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে। সুতরাং এমন মাস্ক পরা আর না পরার মধ্যে তফাত নেই।
তবে অনেকেই আবার অভিনব এই মাস্ককে স্বাগত জানাচ্ছেন। নয়া এই মাস্ককে নিয়ে বিতর্কে সরগরম নেট ভুবন। তবে আরও একটি মতও রয়েছে। কেউ কেউ দাবি করছেন, এটা আসলে মাস্ককে ব্যাঙ্গ করেই বানানো। সূত্র : গ্লোবাল নিউজ, বিজনেস ইনসাইডার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।