মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
দুনিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাশালী টেলিস্কোপ, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। প্রায় এক মাসের যাত্রায় পৃথিবী থেকে ১০ লাখ মাইলের দূরের নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম হলো এটি। টেলিস্কোপটি সোমবার তার কক্ষপথের প্রবেশ বিন্দুতে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে নাসা। জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ মহাজাগতিক পার্কিং স্পটে পৌঁছেছে। ফলে মহাবিশ্বের অজানা রহস্য উদঘাটনে মিশনের আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল জেমস ওয়েব। দীর্ঘ যাত্রায় জেমস ওয়েব তার কক্ষপথে পৌঁছানোর সময় যেন সূর্যের তাপে পুড়ে না যায় বিষয়টি নিশ্চিত করতে হয়েছিল নাসা এবং ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (ইএসএ)-কে। সব শঙ্কা পেছনে ফেলে ইস্টার্ন টাইম সোমবার ২টা ৫ মিনিটের দিকে সফলভাবে চূড়ান্ত গন্তেব্য পৌঁছায়। নাসা জানিয়েছে, টেলিস্কোপটি লাগ্রাঞ্জ পয়েন্টে (এল-২) তে পৌঁছেছে। ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্ট হলো যেখানে পৃথিবী ও সূর্যের অভিকর্ষের প্রভাব যেকোনও বস্তুর উপর একই থাকে। এর কারণে বস্তুটি স্থিতিশীল হয়ে যায় এবং জ্বালানি খরচ কমে যায়। এটি নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছানোর কারণে স্বস্তিতে বিজ্ঞানীরা। কারণ আগামী ১০ বা তার চেয়ে বেশি বছর মহাকাশে অনুসন্ধান চালিয়ে যাবে জেমস ওয়েব। সম্প্রতি উড়াল দেয় মহাকাশবিদ্যার ইতিহাসে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী টেলিস্কোপ— জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ। নাসার অ্যাপোলো প্রোগ্রামের প্রধান বিজ্ঞানী জেমসের ওয়েবের নামের সঙ্গে মিল রেখে ছোট করে যাকে সবাই ওয়েব নামেই ডাকছে। হাবলের চেয়েও অনেক অনেক শক্তিশালী এই টেলিস্কোপ। চোখ রাখবে সুদূর অন্তরীক্ষে। ৩০ বছর ধরে হাবলও ওই কাজই করেছিল। উপহার দিয়েছিল মহাকাশের দারুণ সব ছবি। তবে জেমস ওয়েবের চোখ আরও সূক্ষ্ম, আরও বড় আয়না। তাতে ধরা পড়তে পারে মহাবিশ্ব সৃষ্টির সেই আদ্যিকালের ছবি। নাসা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।