মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পুরনো ই-মেইল খুঁজতে গিয়ে বাস্তবে এক মহিলা পেয়ে গেলেন গুপ্তধন! মহিলা তার ই-মেইল খুলে স্পাম ফোল্ডারে ঢুকেছিলেন। আর এতেই তার কপাল খুলে গেছে। তিনি যে গুপ্তধন পেয়েছেন তার মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
সাধারণত ই-মেইল স্পাম ফোল্ডারে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সংস্থার প্রচারকেন্দ্রিক মেইল জমা হয়। এই মেইলগুলো আপনা থেকেই স্পাম ফোল্ডারে প্রবেশ করে, যাতে জরুরি ই-ইেমল খুঁজতে ব্যবহারকারীর অসুবিধা না হয়। তবে এ ক্ষেত্রে ওই স্পাম ফোল্ডারেই লুকিয়ে ছিল ৩০ লাখ মার্কিন ডলারের লটারি জেতার খবরটিও।
গত বছরের শেষ দিনে ওই লটারির টিকিট কেটেছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওকল্যান্ডের বাসিন্দা লরা স্পিয়ার্স। তার টিকিটের নম্বরটিই লটারির খেলায় সর্বোচ্চ পুরস্কারও পায়। কিন্তু লরা নিজেই ভুলে গিয়েছিলেন টিকিটটির কথা।
লরা জানিয়েছেন, তিনি আগে কখনও লটারির টিকিট কাটেননি। বছরের শেষ দিনে হঠাৎ ঝোঁকের মাথায় ওই টিকিট কেটে ফেলেন। লরার কথায়, ‘আমি শুনছিলাম মিশিগান লটারির মেগা মিলিয়ন ড্রয়িংয়ে অনেকেই পুরস্কার পাচ্ছেন। তাই আমিও একটা টিকিট কিনে নিয়েছিলাম।’
প্রায় ১৫ দিন পরও তার ইনবক্সে কোনও ই-মেইল না আসায় লরা ভেবেছিলেন, তার টিকিটটি পুরস্কার জেতেনি। এক বন্ধুর কাজের প্রয়োজনেই পুরনো ই-মেইল খুঁজতে স্পাম বক্সে ঢুকেছিলেন লরা। সেখানেই লটারি জেতার ই-মেইলটি আবিষ্কার করেন।
লরার টিকিটের নম্বর ছিল ২-৫-৩০-৪৬-৬১। লটারি সংস্থা জানিয়েছে, পাঁচটি নম্বরই মিলে যায় লাকি ড্রয়ে। যার ফলে লটারির সর্বোচ্চ পুরস্কার ৩০ লাখ ডলার পেয়ে যান লরা। লটারির পাওয়ার পর কী করবেন জানতে চাওয়া হয়েছিল লরার কাছে। লরা বলেছেন, আগে আমার ই-মেইলের সেটিং বদলাব। যাতে ভবিষ্যতে আর লটারি জেতার খবর মিস না হয়ে যায়! সূত্র : ডেইলি মেইল, দ্য সান ইউকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।