মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
গুপ্তধন! পুরনো ই মেল খুঁজতে স্পাম ফোল্ডারে ঢুকেছিলেন এক মহিলা। তাতেই তার কপাল খুলল। সাধারণত ই মেল স্পাম ফোল্ডারে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সংস্থার প্রচারকেন্দ্রিক মেল জমা হয়। এই মেলগুলি আপনা থেকেই ঢুকে যায় স্পাম ফোল্ডারে, যাতে জরুরি ই মেল খুঁজতে ব্যবহারকারীর অসুবিধা না হয়। তবে এ ক্ষেত্রে ওই স্পাম ফোল্ডারেই লুকিয়ে ছিল ৩০ লাখ ডলারের লটারি জেতার খবরটিও। বাংলাদেশী মুদ্রায় যা প্রায় ২৬ কোটি টাকার সমান।
গত ৩১ ডিসেম্বর ওই লটারির টিকিট কেটেছিলেন লরা স্পিয়ার্স। লরার কাটা টিকিটের নম্বরটিই লটারির খেলায় সর্বোচ্চ পুরস্কারও পায়। কিন্তু লরা নিজেই ভুলে গিয়েছিলেন টিকিটটির কথা। আমেরিকার ওকল্যান্ডের বাসিন্দা লরা জানিয়েছেন, তিনি আগে কখনও লটারির টিকিট কাটেননি। বছরের শেষ দিনে হঠাৎ ঝোঁকের মাথাতেই ওই টিকিটটি কেটে ফেলেন। লরার কথায়, ‘‘আমি শুনছিলাম মিশিগান লটারির মেগা মিলিয়ন ড্রয়িংয়ে অনেকেই পুরস্কার পাচ্ছেন। তাই আমিও একটা টিকিট কিনে নিয়েছিলাম ।’’
প্রায় ১৫ দিন পরও তার ইনবক্সে কোনও ই মেল না আসায় লরা ভেবেছিলেন, তার টিকিটটি পুরস্কার জেতেনি। এক বন্ধুর কাজের প্রয়োজনেই পুরনো ই মেল খুঁজতে স্পাম বক্সে ঢুকেছিলেন লরা। সেখানেই লটারি জেতার ই মেলটি আবিষ্কার করেন। লরার টিকিটের নম্বর ছিল ২-৫-৩০-৪৬-৬১। লটারি সংস্থা জানিয়েছে পাঁচটি নম্বরই মিলে যায় লাকি ড্রয়ে। যার ফলে লটারির সর্বোচ্চ পুরস্কার ৩০ লাখ ডলার পেয়ে যান লরা।
লটারির পাওয়ার পর তিনি কী করবেন জানতে চাওয়া হয়েছিল লরার কাছে। লরা বলেছেন, আগে আমার ই মেলের সেটিং বদলাব। যাতে ভবিষ্যতে আর লটারি জেতার খবর মিস না হয়ে যায়! সূত্র: রয়টার্স, এপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।