প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বলিউডে প্লেব্যাকের ইতিহাসে এমন অনেকবার ঘটেছে; নুরজাহানের স্থলাভিষিক্ত হন লতা মঙ্গেশকর, গীতা দত্ত’র জায়গায় আসেন আশা ভোসলে, আর শেষবার অলকা ইয়াগ্নিকের জায়গায় শ্রেয়া ঘোষাল এলে তার ক্যারিয়ারের সূচনা হয়। ১৯৯০ দশকের শেষে আর পরের দশকের শুরুতে বলিউডের প্লেব্যাকে ছিল অলকার রাজত্ব। লতা আর আশার পর তিনিই ছিলেন এক নম্বর। তবে সঞ্জয় লিলা ভানসালির ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ফিল্মে উদিত নারায়ণের সঙ্গে একটি ডুয়েটের ঘটনায় অলকার ভাগ্য অন্য পথে ধাবিত হয়। সেই ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছে অগ্রিম না দিলে গাইবেন না এমন শর্ত আরোপ করেন অলকা। সেই সূত্র বলেন, সঞ্জয় লিলা প্রডাকশনের ঠিক সেদিন অর্থ সমস্যা ছিল; তাকে কয়েকটা দিন দেবার জন্য অনুরোধ করা হয়। অলকা সাফ জানিয়ে দেন, ‘পয়সা না হলে গান হবে না’। টাকা অবশ্য যোগাড় হয়। ‘চাঁদ ছুপা বাদাল মেঁ’ গানটিও রেকর্ড হয়, অলকা সম্মানী নিয়ে চলে যান। তবে সেটিই ছিল ভানসালির ফিল্মে অলকার শেষ গান। তাকে দিয়ে ফিল্মটির একটি গানই গাওয়ানো হয়, বাকি গুলো গান কবিতা কৃষ্ণমূর্তি। ভানসালি তার পরের ফিল্ম ‘দেবদাস’-এর জন্য লতার ছাঁচে অলকার স্থলাভিষিক্ত হতে পারে এমন একজনকে খুঁজতে গিয়ে শ্রেয়াকে পেয়ে যান। ‘ভানসালি সহসাই তার প্রতিভা আঁচ করতে পারেন। তাকে গড়ে নেন নিজের মত করে,’ সূত্র বলেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।