পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাষ্ট্রীয় যন্ত্র ক্ষমতাসীনদের লাটিয়ালে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। গতকাল মঙ্গলবার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও তার পরিবারের সকলের সুস্থতা কামনায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচ তলায় জিয়া পরিষদ আয়োজিত দোয়া ও মিরাদ মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে গুম-খুন নির্যাতন হচ্ছে। বিরোধীদল দমন করার জন্য এমন কোন অবৈধ পন্থা নেই যা সরকার প্রয়োগ করেনি। সরকার গুম-খুন জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত গুম-খুনকে সহনীয় করে ফেলেছে। আজকে আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের গুম-খুন উচ্চারিত হচ্ছে। গুম-খুনের দায় সরকারকে আন্তজার্তিকভাবে অভিযুক্ত করে সরকারের কতিপয় ব্যাক্তি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি গোষ্ঠিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বাতিল করেছে। তাদের পাচারকৃত টাকা বাতিল হয়ে যাবে। তারপরেও সরকারের লজ্জা নাই।
তিনি বলেন, এ সরকার কাপুরুষ। প্রফেসর তাজমেরী ইসলাম শুধু বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হওয়ার কারনে তাকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সরকার সমারোচনা ভয় পায়। কারন তাদের জনগণের ভিত্তি নাই। তাদের আশঙ্কা জনগণের স্রোতে ভেসে যেতে পারে। এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর কোন দোষ ত্রুটি খুঁজে পায়নি। তারপরেও কারা কারাবন্দি করে রেখেছে। আজকে কোন বিচারক সঠিক রায় লিখতে পারে না। কেই সঠিক রায় দিলে তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়। প্রদান বিচার পতিকেও বন্দুকের নলের মুখে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যে রায় দেওয়া হয়েছে এটা শেখ হাসিনার প্রতিহিংসার রায। আজকে কোর্টে যে রায় দেওয়া হয় সেটা কোন রায় না। সেটা শেখ হাসিনার রায়। সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে নামার আহবান জানান রিজভী।
জিয়া পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. আব্দুল কুদ্দুসের সভাপতিত্বে এবং সহ সভাপতি লুৎফর রহমানের পরিচালনায় কামনায় এ দোয়া মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাক্ষ সেলিম ভূইয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, জিয়া পরিষদের মহাসচিব ড. এমতাজ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রবিউল ইসলামসহ জিয়া পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।