পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্ত্রীর করা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) তদন্তে সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে পুলিশ। তবে এখন পর্যন্ত তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন জিডি তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশের ধানমন্ডি থানার এসআই রাজিব হাসান।
গতকাল তিনি বলেন, জিডিতে স্ত্রী ডা. জাহানারা এহসান ধানমন্ডির বাসার যে ঠিকানা উল্লেখ করেছেন বর্তমানে ডা. মুরাদ সেখানে অবস্থান করছেন না। পুলিশের পক্ষ থেকে তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হচ্ছে। কথা হলে জিডির বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ ও তথ্য জানা সম্ভব হবে। জিডির বাদী ডা. জাহানারা এহসানের সঙ্গে নিয়মিত পুলিশের যোগাযোগ হচ্ছে উল্লেখ করে রাজিব হাসান আরও বলেন, আমরা নজরদারি বাড়িয়েছে। বর্তমানে তিনি ভীতসন্ত্রস্ত নয়। যদিও এটি তাদের একটি পারিবারিক বিষয়। তারপরও আমরা আইনের ভিত্তিতে যতটুকু করার তাই করে যাচ্ছি। আমরা তাদের বাড়ির আশেপাশে টহল বাড়িয়েছি।
এর আগে, গত ৬ জানুয়ারি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ‘৯৯৯’ এ ফোন করে ডা. জাহানারা এহসান তার স্বামী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ করেন। পরে ধানমন্ডি থানা পুলিশ সেখানে যাওয়ার আগেই বাসা থেকে বেরিয়ে যান মুরাদ হাসান। ঘটনাস্থলে গিয়ে ডা. মুরাদকে পায়নি পুলিশ। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে ওই দিনই বিকাল পাঁচটার দিকে ধানমন্ডি মডেল থানায় ডা. জাহানারা এহসান বাদী হয়ে জিডি করেন। পরে আদালতের নির্দেশে জিডির তদন্ত করার অনুমতি পায় ধানমন্ডি থানা পুলিশ। এছাড়া, এরইমধ্যে ডা. মুরাদ হাসান এবং তার স্ত্রী ডা. জাহানারা এহসানের ব্যবহৃত অস্ত্র জমা রাখা হয়েছে ধানমন্ডি থানায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।