মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
একটু ঠান্ডার শিরশিরানি, একটু মিষ্টি স্বাদের ছোঁয়া। আইসক্রিম মানেই আনন্দ। এমন ধারণা অনেকেরই রয়েছে। গ্রীষ্ম হোক বা বর্ষা, বসন্ত হোক বা শীত, নিত্যনতুন আইসক্রিমের প্রেমেই তারা মজে থাকেন। এমন আইসক্রিমপ্রেমীদের জন্যই তৈরি খাঁটি সোনার আইসক্রিম।
হ্যাঁ, গল্প নয় এক্কেবারে সত্যিই! প্রতিবেশী দেশ ভারতেই পাওয়া যাচ্ছে ২৪ ক্যারেট সোনার আইসক্রিম। সুন্দরভাবে সাজিয়ে পাতে পরিবেশন করে দেওয়া হচ্ছে। বিশ্বাস হচ্ছে না? বেশ তাহলে হায়দরাবাদের ‘হাবার অ্যান্ড হোলি’তে চলে যেতে পারেন। সেখানেই পাওয়া যাচ্ছে এই ২৪ ক্যারেট গোল্ড প্লেটেড আইসক্রিম। বিশেষ এই আইস্ক্রিমের ভিডিও আপলোড করেছেন ফুড বøগার অভিনব জেসওয়ানি। তার শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে। একটি কোনের উপর একাধিক উপকরণ দিয়ে এই আইসক্রিম সাজানো হয়। যার মধ্যে বেলজিয়াম চকোলেট, টুটি-ফ্রুটি, চকোলেট সস, চকোলেট চিপসের মতো লোভনীয় উপকরন থাকে। থাকে একটি চকোলেটের চামচ। সবশেষে আইস্ক্রিমের কোনের উপরে জড়িয়ে দেয়া হয় ২৪ ক্যারেট সোনার পরত।
সোনার পরতের উপরও নানা টপিং দিয়ে সাজানো হয়। তারপর রাজকীয়ভাবে সেটিকে সার্ভ করা হয়। কৃত্রিমভাবে ধোঁয়ার সৃষ্টি করে। আবার ফুলঝুড়ির মতো আলোর রোশনাই দিয়ে। জানা গিয়েছে, বিশেষ এই আইসক্রিমটির নাম ‘মিনি মিডাস’। যার দাম প্রায় ৫০০ রুপি। সোনার পরত দেওয়া আরেক প্রকার আইসক্রিমও পাওয়া যায়। যাকে বলা হয় ‘মাইটি মিডাস’। এমন সুন্দর এবং আকর্ষণীয় স্বাদের জন্য এটুকু তো খরচ করতেই পারেন। এমনটাই জানান অভিনব। পাশাপাশি অনেককে এই রাজকীয় স্বাদ একবার চেখে দেখতে বলেন তিনি। তার এই কথায় অনেকেই সায় দিয়েছেন। করোনা পরিস্থিতি একটু ঠিক হলেই সোনার পরত দেয়া আইসক্রিম খেতে যাওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তারা। অনেকে আবার এই ব্যবসায়িক চমকে প্রশংসাও করেছেন। সূত্র : টিওআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।