পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নোয়াখালীর সুধারাম মডেল থানা কমপাউন্ডের মধ্যে ২৩ বছর বয়সী তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে উঠেছে। এ ঘটনায় জেলা ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মকবুল হোসেনসহ চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে সুধারাম মডেল থানায় মামলাটি করেন। ভুক্তভোগী নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার আটিয়া বাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার মাদলা গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছেলে ও নোয়াখালী সদরের ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মকবুল হোসেন, বেগমগঞ্জ উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের মৃত আমান উল্লাহর ছেলে সিএনজিচালক মো. কামরুল, একই উপজেলার অনন্তপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে নুর হোসেন কালু এবং সদর উপজেলার দাদপুর গ্রামের মৃত মফিজ উল্লাহর ছেলে আবদুল মান্নান।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সুধারাম মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন্স) মিজানুর রহমান পাঠান জানান, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই তরুণী ঢাকা থেকে ব্যক্তিগত কাজে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীতে আসেন। জেলা শহরে অবস্থানকালে তার অর্থের সংকট দেখা দিলে তরুণী তার পূর্বপরিচিত সিএনজিচালক মো. কামরুলের সঙ্গে দেখা করেন। একপর্যায়ে কামরুল ও তার দুই সহযোগী আবদুল মান্নান এবং নুর হোসেন কালু তাকে সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মকবুল হোসেনের কাছে নিয়ে যায়। এ সময় তাদের সহযোগিতায় মকবুল হোসেন তরুণীকে ট্রাফিক পুলিশের বাবুর্চি আবুল কালামের রুমে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ঘটনার পরপরই ভুক্তভোগী সুধারাম মডেল থানা পুলিশকে বিষয়টি অবগত করেন।
সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. সাহেদ উদ্দিন বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা চার জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ওই মামলায় চার আসামিকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভুক্তভোগীর শারীরিক পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।