পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার ১২ ইউনিয়নের ৭টিতে নৌকার বিপক্ষে লড়ছেন স্থানীয় এমপি ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের সমর্থিতরা। নৌকার বিপক্ষে খোদ এমপির লোকেরা বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ভোটের মাঠে সুবিধা নিতে তৎপর হয়ে উঠেছে বিএনপি, এলডিপি ও জামায়াত ইসলামীর স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
রোববার রাতে ফেসবুকে লাইভে এসে চান্দিনা আসনের প্রায়াত এমপি অধ্যাপক আলী আশ্রাফের ছেলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোন্তাকিম আশরাফ টিটু অভিযোগ করে বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে নৌকার প্রার্থীদের প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু নৌকার প্রার্থীদের ফেল করানোর জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্য ডা. প্রাণ গোপালের নির্দেশে নৌকার নেতাকর্মী-সমর্থকদের ধরপাকড় শুরু করেছে পুলিশ প্রশাসন। মোন্তাকিম আশরাফ টিটিু ফেসবুক লাইভে এসে আরো বলেন, এমপি প্রাণ গোপাল চাচা তৃণমূল নেতাকর্মীদের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে যেসব প্রার্থীদের ডিউ লেটার দিয়েছিলেন তারা সবাই এখন বিভিন্ন ইউনিয়নে নৌকার বিপরীতে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন অংশগ্রহণ করেছেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকার ভরাডুবির পিছনে এমপি বিভিন্নভাবে কাজ করছেন, বিভিন্ন জায়গায় ফোন করছেন, নিজের প্রভাব খাটিয়ে নৌকার প্রার্থীদের ফেল করানোর জন্য কাজ করছেন।
এ বিষয়ে চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ আলম বলেন, নৌকার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থীরা অংশগ্রহণ করায় নৌকার ভোট ভাগ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। ফলে বিএনপি-জামায়াত, এলডিপি সুবিধা নিতে পারে। এমপি মহোদয় প্রকাশ্যে নৌকার বিরুদ্ধে কাজ না করলেও উনার ডিউ লেটার প্রাপ্ত প্রার্থীরা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।