রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিলের কারণে প্রায়ই হয়রানির শিকার হচ্ছেন সাধারণ গ্রাহকরা। অনেককে আবার গুণতে হচ্ছে জরিমানা। প্রতি মাসেই অনেক গ্রাহকের ভুতুড়ে বিল আসে বলে খবর পাওয়া যায়। এছাড়াও আবাসিক ও বাণিজ্যিক গ্রাহকের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বললে তারা হতাশার কথা জানান। প্রতি মাসে এসব গ্রাহকের ব্যবহৃত বিদ্যুতের বিল লিখে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ।
এদিকে গ্রাহকরা বিলের কাগজ সঙ্গে নিয়ে জরুরি কাজ ফেলে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে অভিযোগ করেন। কারও কারও বিল সংশোধন দেয়া হয় এবং কারো গুণতে হয় জরিমানা। ভুতুড়ে বিল আসা গ্রাহক উপজেলার আমড়াগাছিয়া ইউনিয়নের ছৈলাবুনিয়া গ্রামের মো. জব্বার হাওলাদার। তার আবাসিক মিটারে নভেম্বর মাসের বিল ১২৩ টাকা, কিন্তু ডিসেম্বর মাসে বিল এসেছে ১৫,০৪৯ টাকা। ভুুক্তভোগী জানান, ‘ডিসেম্বর মাসের বিল দেখে আমি হতবাক হয়েছি। এ রকম ভুল তারা কীভাবে করে। পরে আমি পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে লোকের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে আমার বিল ঠিক করে দেয়। বিল প্রস্তুতকারী শারমিন সুলতানা সত্যতা স্বীকার করেন।
শুধু গ্রাহক জব্বারই নন, সম্প্র্রতি এভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন মির্জাগঞ্জ উপজেলার একাধিক সাধারণ গ্রাহক। ফলে পল্লী বিদ্যুতের দায়িত্বশীল কর্মচারীদের যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ।
এ বিষয়ে মির্জাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সাব জোনাল অফিসের এজিএম (ওএন্ডএম) মো. আব্দুর রহিম জানান, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি তবে বিল প্রস্তুুতকারী ও সুপারভাইজাদের সাথে আলোচনা করে বিল আসা ১৫,০৪৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১০৩ টাকা করে দিয়েছি। তবে যে কোনো সমস্যা আমাদের জানালে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করবো বলে জানিয়েছেন এ কর্মকর্তা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।