মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
অ্যান্থনি ফাউচি মার্কিন ইতিহাসে সর্বোচ্চ সরকারি অবসর প্যাকেজ পেতে পারেন, যার বার্ষিক পরিমাণ ৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি প্রায় ৩ কোটি টাকা) হতে পারে। ফোর্বস জানিয়েছে, ক্রিসমাসের সময় ৮১তে পা দেয়া প্রেসিডেন্ট জো বিডেনের প্রধান চিকিৎসা উপদেষ্টা ডক্টর ফাউচির পেনশন এবং বেনিফিট বার্ষিক জীবনযাত্রার ব্যয় সামঞ্জস্যের মাধ্যমে বাড়তে থাকবে।
শীর্ষস্থানীয় সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ মার্কিন সরকারে ৫৫ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবন পার করেছেন এবং তিনি সর্বোচ্চ ক্ষতিপূরণপ্রাপ্ত ফেডারেল কর্মচারীদের একজন। তিনি জাতীয় অ্যালার্জি এবং সংক্রামক রোগ ইনস্টিটিউটের পরিচালকও।
২০১৯ সালের তার প্রাপ্ত বেতন ৪ লাখ ১৭ হাজার ৬০৮ (বাংলাদেশি প্রায় ৩ কোটি ৫৮ লাখ) থেকে চার শতাংশ বেড়ে ২০২০ সালে ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৩১২ (৩ কোটি ৭২ লাখ)-এ দাঁড়িয়েছিল। ২০০০ সালের জানুয়ারিতে ড. ফাউচ পূর্ণ-সময়ের বর্ধিত সক্রিয় দায়িত্বে থাকা অফিসারদের রেডি রিজার্ভ কর্পসে নিযুক্ত হন। যদিও তার বেতন, জর্জ ডবিøউ বুশ প্রশাসনের অধীনে ২০০৪ সালে একটি ‘স্থায়ী বেতন সমন্বয়’-এর মাধ্যমে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানা গেছে।
ইউএস অফিস অফ পার্সোনেল ম্যানেজমেন্ট অনুসারে, ড. ফাউসির সমতুল্য পরিষেবা সহ সরকারি কর্মচারীরা অসুস্থ ছুটির ক্রেডিটসহ তাদের উচ্চ-৩ গড় বেতনের ৮০ শতাংশ উপার্জন করতে অবসর নিতে পারেন।
ড. ফাউসি সম্ভবত একটি বার্ষিকতার জন্য যোগ্য, যা ফেডারেল সরকার ১০ বছরের জন্য চাকরিরত কর্মচারীদের প্রদান করে। কর্মচারীরা প্রতি বছরের জন্য ‘উচ্চ-৩ গড় বেতনের [সর্বোচ্চ গড় বেসিক বেতন যে কোনো একটানা তিন বছরে অর্জিত]’ এর জন্য যোগ্য।
ড. ফাউসির গত তিন বছরের বেতন ব্যবহার করে ফোর্বস অনুমান করেছে, ‘যদি তিনি ২০২০ অর্থবছরের শেষে ফেডারেল পরিষেবা ছেড়ে দেন, তার সর্বোচ্চ তিন বছরের গড়ের ৮০ [শতাংশ] অঙ্কন করেন, তাহলে তার অর্থ হবে বছরে ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৭৪৫ ফেডারেল পেনশন, পাশাপাশি জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি অনুযায়ী। এটা প্রত্যাশিত যে, তার ২০২১ এবং ২০২২ বেতন আগের বছরের তুলনায় বা তার চেয়ে বেশি হবে। তবে, ড. ফাউসির শিগগিরই যে কোনো সময় অবসর নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই বলে মনে হচ্ছে।
তিনি এবিসি নিউজকে বলেছেন, ‘এটা (করোনাভাইরাস) নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত আমি এ থেকে দূরে সরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। আমি বলতে চাচ্ছি, আমরা যা করি তার উদ্দেশ্য এটি। এটাই - এটাই আমাদের জীবনের লক্ষ্য। এর মাঝখানে, আমি দূরে চলে যাচ্ছি না’। সূত্র : ইন্ডিপেন্ডেন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।