প্রতিশ্রুত ট্যাঙ্কের মাত্র এক চতুর্থাংশ ইউক্রেনকে দিচ্ছে পশ্চিমারা
ব্রিটেনের সানডে টাইমস রোববার জানিয়েছে, এপ্রিলের শুরুর মধ্যে ইউক্রেন পশ্চিম-প্রতিশ্রুত ট্যাঙ্কগুলোর এক চতুর্থাংশের কম পাবে। এতে
সৃষ্টির শুরু থেকে সময় কখনো কারো জন্য অপেক্ষা করেনি। আদিকাল থেকে পৃথিবীও তার গতিধারায় বিরতি দেয়নি। বিরামহীন গতিতে এগিয়ে চলেছে এই পৃথিবী। এভাবে কালের গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে অগণিত যুগ। প্রাচীন অসংখ্য সভ্যতা ডিঙিয়ে পৃথিবী আজ পৌঁছে গেছে বর্তমান যুগে। বর্তমান যুগের চলমান শতাব্দিকে একবিংশ শতাব্দি বলা হয়। গতকাল ছিল ২০২১ সালের শেষ দিন। আজ ২০২২ সালের প্রথম দিন। ২০২১ সালের সময়টি অতীত হয়ে চলমান শতাব্দির সাথে নতুনভাবে যুক্ত হলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০২১। ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত বারোটা। বিদায় ২০২১; স্বাগত ২০২২। বিশ্ববাসীর জীবন থেকে চলে গেল একটি বছর। কালের গহŸরে হারিয়ে গেল নতুন করে ৩৬৫টি দিন।
বিংশ শতাব্দির পুরোটাজুড়ে ছিল বৈজ্ঞানিক ফর্মুলার প্রারম্ভকাল। এ শতাব্দীকে গবেষকগণ বিজ্ঞানের সূচনাকাল বলে অভিহিত করেছেন। আর একবিংশ শতাব্দি হলো বিজ্ঞানের উৎকর্ষকাল। এ শতাব্দির বিগত ২১ বছরে বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়েছে। মানুষ ভালোভাবে বেঁচে থাকতে নতুন নতুন আবিষ্কারে মনোযোগী হয়েছে। ইতোমধ্যে তারা চাঁদে, মঙ্গলে কিংবা অন্য কোনো গ্রহে বসবাসের চিন্তাভাবনা করছে। বিজ্ঞানের প্রভূত উন্নতির ফলে মানুষের শারীরিক পরিশ্রম অনেকটাই কমেছে। শহরের ন্যায় গ্রামেও বিজ্ঞানের নানা আবিষ্কার ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে। আগের কালের সাইকেল ও ভ্যান বর্তমানে ব্যাটারি চালিত ইঞ্জিনে পরিণত হয়েছে। পোস্ট অফিস শুধুমাত্র সরকারি কিছু চিঠি-পত্র বিতরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সাধারণের চিঠিপত্র বিলি এখন ইতিহাসে রুপান্তরিত হয়ে গেছে। বিজ্ঞান কর্তৃক আবিষ্কৃত ইমেইলের উপর এখন এর দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে। প্রাচীন বাংলার কৃষিকাজ এখন গরু ও লাঙ্গল দিয়ে সম্পাদিত হয় না। এসবের পরিবর্তে এখন কলের গাড়ি ব্যবহৃত হচ্ছে। উন্নত বিশ্বে অফিসিয়াল অনেক কাজই এখন আর মানুষ সম্পন্ন করে না। এসব কাজ রোবট সম্পন্ন করে থাকে।
বিজ্ঞান পৃথিবীর প্রাকৃতিক কাঠামোকে সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছে। বিজ্ঞানের কারণে ভূপ্রকৃতির ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। গাছপালা, বন, পাহাড়, নদী-সাগর প্রভৃতি বিচিত্র রূপ ধারণ করেছে। বিভিন্ন দেশ ও জায়গায় বর্তমানে ভাসমান ঘরবাড়ি নির্মিত হচ্ছে। শিল্পায়নের ফলে পৃথিবীর ব্যাপক উন্নয়ন পরিলক্ষিত হচ্ছে। পাশপাশি পরিবেশেরও ব্যাপক ক্ষতি সাধন হতে দেখা যাচ্ছে। বিজ্ঞানের এ জয়যাত্রার সাথে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সংযুক্ত হয়েছে। নতুন নতুন উদ্ভাবন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ আরও অধিক মাত্রায় যতœশীল ও সক্রিয় হবে। গবেষকদের মতে, এ শতাব্দিতে বাংলাদেশ মারাত্মক কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। এ শতাব্দির কোনো এক সময়ে বাংলাদেশের এক-পঞ্চমাংশ সাগরে ডুবে যাবে। বাংলাদেশের জন্য মহাবিপদজনক সে সময়টি আগামী ৩০ বছরের মধ্যেই দেখা দিতে পারে। এ সময়টি উপকূলবাসীর জন্য এক মহাদুর্যোগ হিসেবেই আবির্ভূত হবে। উপকূলীয় মানুষজন লোনা পানির কবলে পড়ে সর্বস্বান্ত হবে। এসব এলাকায় খাদ্য, আবাসন, শিক্ষা ইত্যাদিতে ব্যাপক সংকট দেখা দেবে। ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাপী দেখা দিয়েছে জলবায়ুর ব্যাপক পরিবর্তন। এ পরিবর্তনের সাথে যুক্ত হবে অতিবর্ষণ ও ঘূর্ণিঝড়। ফলে বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকা বন্যায় তলিয়ে যাবে। সৃষ্টি হবে খাদ্য সংকট আর ব্যাহত হবে কৃষি উৎপাদান। সুপেয় পানির তীব্র সংকট সৃষ্টি হবে। ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। খাদ্যের জন্য তারা গ্রাম ছেড়ে শহরমুখী হবে। সম্ভাব্য ডুবে যাওয়া এলাকাগুলো হিসেবে গবেষকগণ বরিশাল, খুলনা, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ এলাকাকে চিহ্নিত করেছেন। এসব এলাকার কোটি কোটি মানুষ ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ডুবে যাওয়া এলাকার মানুষগুলোকে পুনর্বাসন করা বাংলাদেশের জন্য মহাচ্যালেঞ্জ হিসেবেই আবির্ভূত হবে। এ শতাব্দীতে জীবাশ্ম জ¦ালানির মারাত্মক সংকট দেখা দেবে। দেশে বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি। বিশাল এ জনশক্তির জ¦ালানি সরবরাহ করা কঠিন হয়ে পড়বে। জীবাশ্ম জ¦ালানি সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে। সেগুলো হলো: কয়লা, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস। আর এগুলো ছাড়া কোনো দেশ একদিনও চলতে পারে না। কারণ দেশের নাগরিকের স্বাভাবিক জীবন পরিচালনা করতে জীবাশ্ম জ¦ালানির বিকল্প আজও সেভাবে আসেনি। বিদ্যুৎ উৎপাদনে, রাসায়নিক সার উৎপাদনে ও পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পে এ জীবাশ্ম জ¦ালানি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এছাড়া এটি স্বয়ং নিজেও জ¦ালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমান হারে জীবাশ্ম জ¦ালানির ব্যবহার চলতে থাকলে আগামী ২০৫০ সালে তেল শেষ হয়ে যাবে। ২০৬০ সালে শেষ হবে গ্যাস আর ২০৮৮ সালে শেষ হবে কয়লার মজুদ। পৃথিবীতে বর্তমানে যে পরিমাণ সঞ্চিত জ¦ালানি আছে তা দিয়ে আগামি ১০০ বছর চলবে। এরপর কী হবে সে বিষয়ে মানুষের অজানা রয়ে গেছে। বাপেক্সের এক সূত্র মতে, বাংলাদেশে মজুদকৃত জ্বালানি আগামী ৩০ বছর চলবে। আজ থেকে ৩০ বছর পর বাংলাদেশ এক্ষেত্রে আমদানি নির্ভর হয়ে পড়বে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞগন এটাকে বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এ শতাব্দীতে বিশ^ময় পরিবেশ ও জলবায়ূর মারাত্মক বিপর্যায় দেখা দিবে। ইতোমধ্যে বিশ^ব্যাপী অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, অগ্নিবৃষ্টি, (বনাগ্নি) বনে অগ্নি, বন্যা, জলোচ্ছ¡াস ইত্যাদি শুরু হয়েছে। ম্যানগ্রোভ হিসেবে খ্যাত বাংলাদেশের সুন্দরবন অস্তিত্বের সম্মুখীন হবে মর্মে পরিবেশবিদরা সতর্ক করেছেন। এতে জীববৈচিত্র্য মারাত্মকভাবে হুমকির সম্মুখীন হবে বলে তারা হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। দেশের আবাদি অনেক কৃষিজমি সমুদ্রগর্ভে ডুবে যাবে। ফলে কৃষি উৎপাদন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হবে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। এতে খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছবে।
এ শতাব্দিতে বৈশ্বিক বিভিন্ন অস্থিরতা দেখা দিবে। ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরে সহিংসতা বেড়ে গিয়েছে। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কও বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে আন্তঃদেশীয়, আন্তঃদলীয় ও অভ্যন্তরীণ সহিংসতা বেড়ে গিয়েছে। গণতন্ত্র এখন অঘোষিত স্বৈর ও একনায়কতন্ত্রে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলো নিজস্ব পারমাণবিক শক্তি সঞ্চয় কর্মসূচিকে বেগবান করে তুলেছে। আর অন্য রাষ্ট্রগুলোকে এ কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে গলা চেপে ধরেছে। শক্তিধরেরা অন্য দেশগুলোকে দাসত্বের শৃংখলে আবদ্ধ রাখতে আদাজল খেয়ে উঠেপড়ে লেগেছে। ফলে বিশ্বময় যুদ্ধের ঘনঘটা প্রবল আকার ধারণ করেছে। গোটা বিশ্ব পরিস্থিতি ক্রমান্বয়ে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রও সুসংহত নয়। নানা কারণে দেশে সামাজিক অবক্ষয়ের জাল বিস্তার লাভ করেছে। বাংলাদেশ যদিও এলডিসি অতিক্রম করেছে। তবুও এদেশে দরিদ্রের সংখ্যা একেবারে কম নয়।
দেশের চাহিদা পূরণে বাংলাদেশ এখনও দাতাগোষ্ঠির সাহায্যের উপরই নির্ভরশীল। উন্নয়নমূলক কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতেও বাংলাদেশ বৈদেশিক ঋণের উপর নির্ভর করছে। বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ অন্যান্য দাতা সংস্থার সাহায্যের উপর নির্ভর করেই বাংলাদেশ এ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এসব দাতা সংস্থার ঋণের বোঝা বহন করেই একুশ শতকের যাত্রী হয়েছে বাংলাদেশ। উন্নত বাংলাদেশে পৌঁছতে বর্তমান দেশের সবচেয়ে বড় বাঁধা সামাজিক অবক্ষয়। সমাজ ও রাষ্ট্র এখন মারামারি-হানাহানিতে জড়িয়ে পড়েছে। আন্তঃরাজনৈতিক অবস্থা কামড়াকামড়িতে রূপান্তরিত হয়েছে। এ কামড়াকামড়ি সমাজ ও রাষ্ট্রের দেহকে একেবারে রক্তাক্ত বানিয়ে দিয়েছে। দেশে চুরি-ডাকাতি ও ছিনতাই বেড়ে গিয়েছে। লুণ্ঠন, ধর্ষণ আর রাহাজানি দেশে এখন নিত্যকার ঘটনা। রাজনীতি এখন দুর্বৃত্তায়নের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। প্রতিপক্ষকে মুলোৎপাটন করাই এখন রাজনীতির মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধুমপান, মাদকতা আর অশালীনতাই হলো এখন রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। অথচ রাষ্ট্র পরিচালনার এক পবিত্র নীতির নাম হলো রাজনীতি। সেটি এখন অবৈধ আর অনৈতিক অর্থ উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকই তরুণ। বিশাল এ জনশক্তির প্রায় তিন কোটিই বেকার। বেকার এ তারুণ্য অবক্ষয়ের স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে। এতে তাদের শ্রমশক্তি অপচয় হয়ে যাচ্ছে। তারা অর্থ আয় করতে বিভিন্ন বাঁকা পথ বেছে নিয়েছে। অধিকন্তু এ সব বেকার তরুণরা রাজনৈতিক গুন্ডামিতে ব্যবহার হচ্ছে।
বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বই বর্তমানে নানাবিধ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আর এ চ্যালেঞ্জের অধিকাংশই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট। অর্থাৎ বিশ্ববাসী এক ভয়ানক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে। ইতোমধ্যে ভয়ানক করোনা মহামারির কাছে বিশ্ব মোড়লরা মারাত্মকভাবে নাকানিচোবানি খেয়েছে। অপেক্ষাকৃত পরাশক্তিগুলো চরমভাবে ধরাশায়ী হয়েছে। আমেরিকা মহাদেশ, ইউরোপ মহাদেশ আর এশিয়ার শক্তিশালীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুর্বল আফ্রিকা সবচেয়ে কম ক্ষতির শিকার হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব বিপর্যয়ের জন্য মানুষেরাই দায়ী। ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাকৃতিক বিপর্যয় মানুষের কৃতকর্মের ফল। (সুরা রুম: ৪১)। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন: প্রকৃতির সাথে মানুষ ন্যায্য আচরণ করছে না। শক্তিশালীরা ব্যাপকভাবে বন ও পাহাড় উজাড় করেছে। তারা প্রাণিকুলের আবাসস্থল ধ্বংস করেছে। সাগর এবং নদীর প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করেছে। নদীর পানিকে দূষিত করেছে। মাছেদের বিচরণকে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছে। এসব কারণে প্রকৃতি রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে। প্রকৃতি তার নিষ্ঠুর চেহারা মানবসমাজে প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞানের কিছু অপ্রয়োজনীয় আবিষ্কার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণ বলে অনেকে উল্লেখ করেছেন। পৃথিবীকে বাঁচাতে তাই সকলকে প্রকৃতির সাথে ন্যায্য আচরণ করত হবে। পারস্পারিক হিংসা-বিদ্বেষ থেকে মুক্ত হতে হবে। অনৈতিক লোভ-লালসা আর ভোগবিলাসের মোহ পরিত্যাগ করতে হবে। চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে শক্তিমানদের অত্যাচার ও পাপাচার বন্ধ করতে হবে। শুধুমাত্র টিকা কিংবা জাগতিক প্রস্তুতি দিয়ে কাজ হবে না। কারণ এটা একটা নৈতিকতার ব্যাপার। তাই বিশ্ববাসীর সবাইকে মানবিক মূল্যবোধে জাগ্রত হতে হবে। অন্যকে দাস বানানোর মানসিকতা পরিহার করতে হবে। অন্য রাষ্ট্রকে করদ রাজ্য বানানোর হীন মানসিকতা থেকে সরে আসতে হবে। দাসত্বের বন্ধন থেকে মানবতাকে মুক্ত করতে হবে। এক কথায়, পৃথিবীর সবাইকে নৈতিক ও মানবিক মানুষ হতে হবে। তবেই কেবল সম্ভাব্য সকল প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
dr.kû[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।