মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
উনিশের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মতুয়া অধ্যুষিত দুই আসনেই জয় পেয়েছিল বিজেপি। একুশের বিধানসভাতেও সেই ধারা অক্ষুন্ন রাখতে পেরেছিল গেরুয়া শিবির। কিন্তু বড়দিনে দেখা গেলো সেই মতুয়া বিধায়কদের বিদ্রোহ। বিজেপির তিনটি হোয়াটস্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে গেলেন পাঁচ মতুয়া বিধায়ক। গেরুয়া শিবির সূত্রে জানা গেছে, জেলা সভাপতি নির্বাচন ও রাজ্য কমিটিতে মতুয়া প্রতিনিধিদের গুরুত্ব না দেওয়াতেই এই পাঁচ বিধায়ক দলের সমস্ত গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে গেছেন। বনগাঁ উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক অশোক কীর্তনিয়া, গাইঘাটার বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর, হরিণঘাটার বিধায়ক অসীম সরকার, রানাঘাট দক্ষিণের বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারী ও কল্যাণীর বিধায়ক অম্বিকা রায় গ্রুপ ছেড়ে দিয়েছেন। এই পাঁচ জনের সঙ্গেই ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল-এর তরফে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছিল। মুকুটমণির ফোন বন্ধ। বাকি চার জন কেউ ফোন ধরেননি। বিজেপি বিধায়কদের সর্বভারতীয় গ্রুপ, পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি পরিষদীয় দলের গ্রুপ এবং রাজ্য বিজেপির আরও একটি গ্রুপ থেকে বেরিয়ে গেছেন পাঁচ বিধায়ক। বিদ্রোহ এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের হস্তক্ষেপ চাইছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। সূত্রের খবর, এ নিয়ে কথা বলার জন্য বনগাঁর এমপি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বিজেপি সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডার কাছে সময় চেয়েছেন। শনিবার রাতের দিকে সময় চেয়েছেন শান্তনু। তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া শীলভদ্র দত্তও হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছেড়ে বেরিয়ে গেছেন। যদিও তিনি জানিয়েছেন, “আমি বিজেপিতেই আছি। ভুল করে জেলার একটা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ থেকে লেফট হয়ে গেছি। এ নিয়ে জল্পনার কিছু নেই।” দ্য ওয়াল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।