প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
৭৪তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হওয়া প্রথম বাংলাদেশি সিনেমা ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ এবার ঘরে বসেই দেখার সুযোগ পাবেন দর্শকরা। আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘চরকি’তে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। এর আগে ১২ নভেম্বর দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় ‘রেহানা মরিয়ম নূর’। আজমেরী হক বাঁধন অভিনীত সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ। পোটোকল ও মেট্রো ভিডিও’র ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করেছেন সিঙ্গাপুরের প্রযোজক জেরেমি চুয়া।
আজমেরী বাঁধন বলেছেন, ‘‘রেহানা মরিয়ম নূর’ দেখার পর অনেকে আমাকে বলেছেন, একবার দেখে তৃপ্তি হয়নি, আরও একবার দেখলে হয়তো ভালো লাগতো। তাদের জন্য এটা নিঃসন্দেহে আনন্দের। আমি শুরু থেকেই চেয়েছিলাম ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ দেশি কোনো একটি প্লাটফর্মে মুক্তি পাক, অবশেষে আমার সেই ইচ্ছেটা পূরণ হচ্ছে। যারা দেখেছেন অথবা এখনো দেখেননি তাদের জন্য চরকিতে রেহানা মরিয়ম নূর দেখার আমন্ত্রণ রইলো।’
একটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষক রেহানা মরিয়ম নূরকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি। যেখানে রেহানা একইসঙ্গে একজন মা, মেয়ে, বোন ও শিক্ষক। এক সন্ধ্যায় কলেজ থেকে বের হয়ে তিনি এমন এক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন, যা তাকে প্রতিবাদী করে তোলে। এক ছাত্রীর পক্ষ নিয়ে সহকর্মী শিক্ষকের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে বাধ্য হন রেহানা। একই সময়ে তার ছয় বছরের মেয়ের বিরুদ্ধে স্কুল থেকে রূঢ় আচরণের অভিযোগ করা হয়। এমন অবস্থায় রেহানা তথাকথিত নিয়মের বাইরে থেকে সেই ছাত্রী ও তার সন্তানের জন্য ন্যায়বিচার খুঁজতে থাকেন।
‘রেহানা মরিয়ম নূর’ নির্মাণের পাশাপাশি এর চিত্রনাট্য ও সম্পাদনা করেন নির্মাতা সাদ নিজেই। সিনেমাটিতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বাঁধন। এছাড়াও সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাবেরী আলম, আফিয়া জাহিন জায়মা, আফিয়া তাবাসসুম বর্ণ, কাজী সামি হাসান, ইয়াছির আল হক, জোপারি লুই, ফারজানা বীথি, জাহেদ চৌধুরী মিঠু, খুশিয়ারা খুশবু অনি, অভ্রদিত চৌধুরী প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।