পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অসুস্থ হয়ে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি হওয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেকটা সেরে উঠেছেন বলে জানিয়েছে তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ড। তিনি শিগগির বাসায় ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর সবশেষ শারীরিক অবস্থা সাংবাদিকদের জানান। ওবায়দুল কাদেরের জন্য গঠিত ১০ সদস্যের মেডিকেল টিমের নেতৃত্বে রয়েছেন তিনি।
ডা. শারফুদ্দিন বলেন, ওবায়দুল কাদের সাহেবের স্বাস্থ্যের অবস্থা অনেক ভালো। তিনি সুস্থ রয়েছেন। সকালে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে এখন বিশ্রাম নিচ্ছেন। উনার সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা হাতে এসেছে। সবকিছুই স্বাভাবিক। দুই-তিন দিন রেস্ট নিয়ে বাসায় ফিরতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। বিএসএমএমইউর ভিসি জানান, ওবায়দুল কাদেরের বুকে ব্যথা নেই। ডায়াবেটিস, অক্সিজেন সার্কুলেশন এখন স্বাভাবিক রয়েছে। বøাড প্রেশার স্বাভাবিক রয়েছে। তার কোনো শ্বাসকষ্ট নেই বলেও জানান এই চিকিৎসক। ২০১৯ সালের ৩ মার্চ গুরুতর অসুস্থ হয়ে বিএসএমএমইউয়ে ভর্তি হন ওবায়দুল কাদের। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর এনজিওগ্রাম করে তার করোনারি ধমনিতে তিনটি বøক পান চিকিৎসকেরা, যার মধ্যে একটি অপসারণ করা হয়। এরপর তাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে দুই মাসেরও বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর দেশে ফেরেন তিনি। সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরার পর ২০২০ সালে আবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কাদের। গত বছরের ৯ ফেব্রæয়ারি অসুস্থ হওয়ার পর তাকে আবারও ভর্তি করা হয় বিএসএমএমইউতে। সুস্থ হওয়ার পর তিনি বাসায় ফেরেন। গত মঙ্গলবার আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদককে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।