Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

অন্যথায় হতাশা বয়ে আনবে কওমি শিক্ষার মানের প্রশ্নে বিভক্তি ছেড়ে ঐক্য গড়ে পদ্ধতি স্থির করুন মাও. আ. লতিফ নেজামী

প্রকাশের সময় : ২৪ অক্টোবর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী বলেছেন মান নেয়ার প্রশ্নে কওমি জগত দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। এ থেকে উদ্ধার পেতে হলে, কওমি মাদরাসা শিক্ষার গভীরে দৃষ্টি দিতে হবে। এই শিক্ষার বাস্তবতাও বিচার করতে হবে। তারপর করণীয় ও কর্মপদ্ধতি স্থির করতে হবে। অনিচ্ছুক স্কন্ধে মান চাপিয়ে দেয়ার প্রয়াস সুফল বয়ে আনবেনা। এক্ষেত্রে সকলের মতামতকেই যথোচিত গুরুত্ব দিতে হবে। বিচার বিবেচনা করে কওমি মাদরাসা শিক্ষার উন্নত, নতুন ভবিষ্যৎ সৃষ্টির উপযোগী নতুন দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন কর্মসূচি, নতুন কর্মনীতি ও নতুন কার্যক্রম অবলম্বন করতে হবে। চলতি উত্তেজনা ও অস্থিরতা থেকে সরে গিয়ে চিন্তা ও কর্মের নতুন ধারা সৃষ্টির মাধ্যমে।
গতকাল বাদ মাগরিব পুরানা পল্টনস্থ মাওলানা আতহার আলী (রহ.) মিলনায়তনে নেজামে ইসলাম পার্টির এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন। সভায় আরো বক্তব্য রাখেন মুফতি মোঃ আবদুল কাই্য়ূম, পীরজাদা সৈয়দ মোঃ আহসান, আবদুল্লাহ আল-মাসুদ, মোঃ নুরুজ্জামান, মাহমুদুল ইসলাম ও জোবায়ের ফরিদ প্রমূখ। মাওলানা নেজামী আরো বলেন, কওমি মাদরাসা সনদের মান প্রশ্নে তর্ক-বিতর্ক, বিরোধ-বিত-া পরিহার করে, উলামায়ে কেরামের মধ্যে ঐক্যের প্রতিফলন ঘটাতে হবে। সমালোচনা ও আত্মসমালোচনার সংস্কৃতি এবং ভুল-ত্রুটি স্বীকার করার ও সংশোধনের প্রবণতা তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন, মান প্রশ্নে কাঙ্খিত ঐক্য গঠিত না হলে ইসলামী অঙ্গনে বয়ে আনবে হতাশার ক্ষত।
গাইবান্ধার ছয় আসামির বিরুদ্ধে
প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার : মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গাইবান্ধার আব্দুল জাব্বার ম-লসহ ছয় আসামির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৮ ডিসেম্বর ঠিক করেছেন ট্রাইব্যুনাল। গতকাল রোববার বিচারপতি মো. আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর ঋষিকেশ সাহা এবং সাবিনা ইয়াসমিন মুন্নী। একইসঙ্গে এই মামলায় গ্রেফতার মো. রঞ্জু মিয়াকে সেফহোমে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। কারাগারে আটক চার আসামি হলেন, আব্দুল জব্বার ম-ল, মো. জাফিজার রহমান ওরফে খোকা, আব্দুল ওয়াহেদ ম-ল, মমতাজ আলী ব্যাপারী। এছাড়া আজগর হোসেন খান পলাতক রয়েছেন। শুনানিতে তারা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য দুই মাস সময় চেয়ে আবেদন করেন। ওই আবেদন শুনানি করে মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২৮ ডিসেম্বর দিন ঠিক করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ